পশ্চিমবঙ্গে ৩৫৬ ধারা অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হতে পারে। রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্যে সেই সম্ভাবনার কথাই শোনা গেল।
বিধানসভায় আস্থাভােটে হেরে কংগ্রেস সরকারের পতন হলেও পুদুচেরিতে বিকল্প সরকার গড়ার ঝুঁকি নিল না বিজেপি।
অমিত শাহ বলেন, তৃণমূল রাজনৈতিক লাভের জন্য বারবার রাষ্ট্রপতি শাসনের প্রসঙ্গ টেনে আনছে। কেন্দ্র সরকার কোনদিনই রাষ্ট্রপতি শাসনের কথা ভাবেনি।
শাহকে নিশানা করেন ডেরেক।তিনি বলেন, অমিত শাহের উচিত গুজরাট বা উত্তরপ্রদেশের দিকে নজর দেওয়া। রাজনৈতিক খুন একটি বড় বিষয় ওখানে অস্বীকার করতে পারবেন না শাহ।
বাংলায় আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে যদি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয় তাহলে তা কোনভাবেই অমূলক নয়।
উত্তরপ্রদেশে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনায় যােগী সরকারের দিকে ব্যর্থতার অভিযােগ তুলে সরব উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী।
বাণিজ্যনগরীর ভবিষ্যত কি- মসনদে কে বিরাজ হবে, মােটের ওপর মহারাষ্ট্রে ছড়ি ঘােরাবে কে- তা নিয়ে হাজারাে জিজ্ঞাসা, উত্তর অধরা।
সময়ের আগেই মহারাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হওয়ার ঘটনায় সরব বিরােধীরা।
মহারাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার চক্রান্ত করছে বিজেপি। ফের বিজেপির বিরুদ্ধে তােপ শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউতের।
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর কাশ্মীরে দমননীতি নিয়ে সরকার চলবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।