করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও হটস্পটগুলি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। এজন্য লকডাউনের কড়াকড়ি সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে বজায় রাখার পক্ষপাতী প্রধানমন্ত্রী।
আন্তঃমন্ত্রক দলের ইংরাজি টার্ম হল ইন্টার মিনিস্ট্রিয়াল সেন্ট্রাল টিম (আইএমসিটি)। ডেরেক এদের অভিহিত করলেন, ইন্ডিয়াস মোস্ট ক্যালাস টিম।
রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গত চব্বিশ ঘন্টায় একলাফে বাড়ল ৫৪ জন, সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৭ জন। সোমবার পর্যন্ত মোট অ্যাক্টিভ করোনা রোগির সংখ্যা ২৪৫, মৃতের সংখ্যা ১২।
লকডাউনের মধ্যে দিল্লিতে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে লকডাউনকেই প্রধান হাতিয়ার করেছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে হটস্পট এলাকা ধরে র্যাপিড টেস্ট।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি থেকে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দেশজুড়ে র্যাপিড টেস্টের সংখ্যা বাড়ায়, দ্রুত সংক্রামিতদের খোঁজ মিলছে।
বিশ্বে করোনা মোকাবিলায় টেস্ট কিট সংগ্রহকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এব্যাপারে ভারত সরকার তেমন কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না।
দেশে ১৭০'টি জেলাকে করোনা সংক্রমণে হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে ২০৭'টি জেলা একেবারেই করোনা সংক্রমণ মুক্ত বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
কেন্দ্রীয় সরকারের সম্ভাব্য লকডাউন প্রত্যাহারের পরিকল্পনার অনুসরণে গোটা দেশের রেল জোনকে লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করার কথা ভাবা হয়েছে।
করোনা সংক্রমণের খোঁজে রাজ্য সরকার চালু করতে চাইছে নতুন অ্যাপ 'সন্ধানে'। রাজ্যে করোনার হটস্পট কোথায় রয়েছে তা খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে এই অ্যাপ।