দেশে টিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে গত সপ্তাহ থেকে। দেশের সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মী সব করােনা যােদ্ধাদের টিকাকরণ করা হয়েছে। কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন দিয়ে টিকাকরণ শুরু হয়েছে।
ভ্যাকসিন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখা দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার স্বাস্থ্য কর্মীদের।১৬ জানুয়ারি সারা দেশে স্বাস্থ্য কর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে কো-উইন অ্যাপে বদল করা হল। ফলে এবার থেকে সঙ্গে সঙ্গে নাম লিখিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীরা করােনা ভ্যাকসিন নিতে পারবেন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানাে হয়েছে যে টিকাকরণের পর মােট ৪৪৭ জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি আগেই ঘােষণা করেছিলেন প্রথম দফায় কোনও রাজনীতিক টিকা নেবেন না।
নতুন বছর শুরুর মুখেই সুখবর। করােনা ভাইরাসের টিকা হিসেবে ছাড়পত্র পেতে চলেছে ‘কোভিশিল্ড'।
করােনা কালে মাস্ক ব্যবহার নিয়ে নতুন নীতি সামনে আনলাে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু। পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের মাস্ক পরার দরকার নেই বলে জানানাে হয়েছে গাইডলাইনে।
গােটা বিশ্ব এখন বসে আছে কবে করােনা'র টিকা আসবে তা নিয়ে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক রাজ্যগুলিকে চিঠি পাঠাল টিকাকরণের প্রস্তুতি শুরু করে দিতে বলে।
ডিসেম্বর মাসেই ভারতে আসতে পারে করােনা ভ্যাকসিন। আর এই ভ্যাকসিন বাজারে এলে সর্বপ্রথম তা দেওয়া হবে স্বাস্থ্যকর্মীদের, স্পষ্ট জানিয়েছে রাজ্য সরকার
আগামী জুলাই মাসের মধ্যে দেশের ২৫ কোটি নাগরিকের কাছে কোভিড ১৯-এর প্রতিষেধক পৌছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের।