চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর পরপর আক্রমণের ঘটনায় উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার। তাই চিকিৎসক হেনস্থার বিরুদ্ধে কড়া অবস্থান নিল রাজ্য সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবি, এন ৯৫ মাস্কের সঠিক ব্যবহার না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে। সংক্রমণ আরও বেশি করে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভানা থাকে।
কোভিড মোকাবিলায় চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের স্যালুট জানিয়ে ১ জুলাই সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হল বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন।
গত চব্বিশ ঘন্টায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে আট হাজার। মহারাষ্ট্র, গুজরাত, তামিলনাড়ু ও দিল্লি সংক্রমণের প্রথম সারিতে রয়েছে।
রাজ্যগুলিকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, লকডাউনে সব ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাই কর্মী ও অ্যাম্বুল্যান্সের আন্তঃরাজ্য সফর মসৃণ করতে হবে।
রবিবার দেশের বহু জায়গায় যেখানে কোভিড ১৯-এর চিকিৎসা করা হচ্ছে, সেই সমস্ত হাসপাতালগুলিতে বায়ুসেনা তাঁদের চপার ব্যবহার করে পুষ্পবৃষ্টি করল।
করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের ব্যর্থতাকে সামনে রেখে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। এই মুহুর্তে পিকে'র পরামর্শ একদিকে সরকার অন্যদিকে তৃণমূলের ইমেজ বিল্ডিংয়ের কাজে লাগবে বলে মনে করা হচ্ছে।
চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর কোনওরকম আক্রমণ হলে এবার ছয় মাস থেকে সাত বছর পর্যন্ত জেলহাজত এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে।
এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিকিৎসকেরা টানা এক সপ্তাহ কাজ করার পর এক সপ্তাহ বিশ্রাম করতে পারবেন। এই সমস্ত চিকিৎসক কর্মীরা ডিউটি চলাকালীন তাদের সদর দফতরে থাকতে পারবেন।
মারণ ভাইরাসকে রুখতে শক্তপোক্ত বর্ম বানিয়ে ফেলেছে রাজস্থানের ভিলওয়াড়া জেলা। সংক্রমণ ঠেকাতে তাদের ভিলওয়াড়া মডেল এখন গোটা দেশের কাছেই উদাহরণ স্বরূপ।