কৃষি আইন পাশ হওয়ার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মতাে রাজ্যে কৃষকরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন।
আংশিক নয়, তিনটি নতুন কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে- যন্তর মন্তরে দলের পাঞ্জাব শাখার কৃষি আইন বিরােধী প্রতিবাদ সভায় অরবিন্দ কেজরিওয়াল এমন মন্তব্য করেন।
ওই মিছিলে মানুষের উপস্থিত ছিল চোখে পড়ার মতাে। ধিক্কার মিছিলে কয়েক হাজার মানুষ শামিল হয়েছিলেন। সবচেয়ে বেশি উপস্থিত ছিলেন মহিলারা।
পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং বলেন, নতুন কৃষি আইন ‘কালা আইন’। আমরা লড়াই এগিয়ে নিয়ে যাব। কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা করার লক্ষ্যে যা করার তাই করব।
কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে কালা কানুন বাতিল করা হবে। কৃষি বিল নিয়ে এমনই আশ্বাস দিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি।
চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, তেলবীজ, ভােজ্য তেলের মতাে কৃষিপণ্যকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হল অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সংশােধনী বিলে।
সংসদে পাশ হওয়া কৃষক বিরােধী ‘কৃষি বিলের’ বিরােধিতায় আগামি ২৫ সেপ্টেম্বর রাজ্য জুড়ে ‘চাক্কা জ্যাম’ কর্মসূচি পালন করবে শিরােমণি অকালি দল।
অগণতান্ত্রিক উপায়ে রাজ্যসভায় দু’টি কৃষি বিল পাশ এবং তার প্রতিবাদ করায় আট সাংসদকে সাসপেন্ড করার ঘটনাকে তীব্রভাবে নিন্দা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
অন্যায্যভাবে কৃষি বিল পাস করা এবং অন্যায়ভাবে বিরােধী সাংসদের সাসপেন্ড করার বিরুদ্ধে সােমবার সরব হল বামফ্রন্টের সমস্ত দলীয় সংগঠন।
রাজ্যসভায় পাশ হয়ে গেল জোড়া কৃষি বিল। আর এই ঘটনাকেই ভারতীয় কৃষি ব্যবস্থার ইতিহাসে মাইলফলক বলে উল্লেখ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।