গত সোমবার ১২ আগস্ট শেষ হওয়া পুরো বর্ষা অধিবেশনের জন্য হাউসের ভিতরে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ করার জন্য স্থগিত করা হয়েছিল তাদের।
তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপা্যায় বলেন, ‘এই ঘটনা একনায়কতন্ত্রের চূড়ান্ত।'শেষপর্যন্ত জানা যায়, কোনও শব্দকেই নিষিদ্ধ করা হয়নি।
একনাথ শিন্ডের সরকার গঠন এবং বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জননের পর তা সহজ ভাবে মেনে নেননি গদিচ্যুত মুখ্যমমন্ত্রী তথা শিবসেনা সুপ্রিমো উদ্ধব ঠাকরে।
তৃণমূল পরিষদীয় দলের প্রস্তাব মেনে অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপি-র পাঁচ বিধায়ককে।
বিধানসভা চত্বরে করা রাজ্যপালের মন্তব্য প্রসঙ্গে বিমান বলেন, ‘বিধানসভা চত্বরে রাজ্যপালের ভিডিয়ো ফুটেজ বক্তব্যের জোগাড় বিধানসভা কর্তৃপক্ষ করছেন।
১২ সেপ্টেম্বর রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় দুই কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই ও ইডি’কে চিঠি পাঠিয়ে তাদেরকে হাজিরা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন।
মহাত্মা গান্ধির সঙ্গে রাখি সাওয়ান্তের তুলনা বিতর্কে জড়ালেন হৃদয় নারায়ণ দীক্ষিত। পরে, টুইট করে সাফাইও দেন যােগীরাজ্যের প্রবীণ বিজেপি নেতা।
রাজ্যপালকে নিশানা করে রামনিবাস বলেন, সব বিরােধী রাজনৈতিক দল একজোট হলে কেন্দ্রে বদল আনা সম্ভব। সবাই এক জোট না হলে দেশের গণতন্ত্র বিপন্ন হবে।
এই ইস্যুতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সরব হয়েছে শাসক দল। মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের কবির জন্মদিনে সরকারে অবস্থানের পক্ষে সরব হয়েছেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
শুক্রবার বিধানসভায় গিয়ে দলত্যাগী মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজের আর্জি জানিয়ে স্পিকারের কাছে চিঠি জমা দিলেন বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।