করোনা মোকাবিলায় ভারতে ২১ দিনের লকডাউনের ফলে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৭-৮ লাখ কোটি টাকায় দাঁড়াবে বলে বিশেষজ্ঞরা মত প্রকাশ করেছে।
ভারতে লকডাউনের পর শেষ ১৪ দিনে দেশের ১৫ রাজ্যের ২৫'টি জেলায় নতুন করে কেউ করোনা আক্রান্ত হননি।
বর্তমান পরিস্থিতিতে এটা নিশ্চিত যে লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে কেন্দ্র। শনিবার সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
নিউ ইয়র্ক থেকে নয়াদিল্লি, গৃহবন্দি কয়েকশো কোটি মানুষ। গোটা বিশ্বে থমকে ব্যবসাবাণিজ্য। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও।
মারণ ভাইরাসকে রুখতে শক্তপোক্ত বর্ম বানিয়ে ফেলেছে রাজস্থানের ভিলওয়াড়া জেলা। সংক্রমণ ঠেকাতে তাদের ভিলওয়াড়া মডেল এখন গোটা দেশের কাছেই উদাহরণ স্বরূপ।
দক্ষিণ এশিয়া এমন একটি এলাকা, যেখানে সবচেয়ে বেশি মানুষের বসবাস। সেখানে বস্তি এলাকা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের বসবাসের এলাকা নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক।
কিছুটা আশঙ্কা প্রকাশ করেই পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং বলেন, নতুন যে পজিটিভ কেসগুলি ধরা পড়ছে তার মধ্যে বেশির ভাগই গৌণ সংক্রমণ।
বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বন। করোনা, লকডাউনের ডবল আক্রমণে আজ সবই জলাঞ্জলি হতে চলেছে।
২১ দিনের লকডাউনের ফলে ভারতের আর্থিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের পক্ষে জানানো হয়েছে চলতি আর্থিক বর্ষে আর্থিক বৃদ্ধির হার ১.৫৮ শতাংশের বেশি হবে না।
কেন্দ্রীয় সরকারের সম্ভাব্য লকডাউন প্রত্যাহারের পরিকল্পনার অনুসরণে গোটা দেশের রেল জোনকে লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করার কথা ভাবা হয়েছে।