মুকুলের ওই বাড়িটিই তাঁকে ভাড়া দেওয়ার জন্য তৃণমূলের যে দুই সাংসদ আবেদন করেছিলেন তাঁদের আবেদনও খারিজ করে দিয়েছে হাউস কমিটি।
মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজ সংক্রান্ত শুনানির দ্বিতীয় দিন ছিল শুক্রবার। এদিনের শুনানিতে হাজির হলেন বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
২১জুলাই ভার্চুয়াল সভা মুখ্যমন্ত্রীর পাশে দেখা গিয়েছে মুকুল রায়কে।ফেসবুকে সে ছবি পােস্ট করে শুভেন্দু জানতে চান,পিএসি চেয়ারম্যানকে কোন মঞ্চে দেখা যাচ্ছে?
তৃণমুলে এসেছেন মুকুল রায়। কিন্তু শুক্রবার বিধানসভায় তাকে বসতে হল বিজেপির বেধেই। বিরােধীদের জন্য নির্ধারিত তিন নম্বর ব্লকে, তার সিট নম্বর ছিল ৪২।
শুক্রবার বিধানসভায় গিয়ে দলত্যাগী মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজের আর্জি জানিয়ে স্পিকারের কাছে চিঠি জমা দিলেন বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে এসেছে। অর্থাৎ বাংলার রাজনীতিতে চাণক্য হিসাবে পরিচিত মুকুল রায় বিজেপি ছেড়ে তাঁর পুরাতন দল তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে এসেছেন।
চেন্নাইয়ের এমজিএম হেলথ কেয়ারে চিকিৎসক বালাকৃষ্ণাণের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন মুকুল-জায়া কৃষ্ণা। মুকুলের স্ত্রী কৃষ্ণার ফুসফুসের চিকিৎসা শুরু হয়েছে।
মুকুলের স্ত্রী-র অসুস্থতার খবর জেনেও বিজেপির তরফে কোনও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে না বলে ঘনিষ্ঠ মহলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুকুল-পুত্র শুভ্রাংশু।
২০১৬ সালে বিধানসভার নির্বাচনের আগে নারদা স্ট্রিং অপারেশন নিয়ে তােলপাড় হয়েছিল সারা দেশ। নারদা দুর্নীতি নিয়ে মামলায় তদন্ত ভার গ্রহণ করে সিবিআই।
মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে প্রচারের শেষ বেলায় এই ‘গদ্দার’দেরই মধ্যেই একটা তুলনা টানেন মমতা বলেন, মুকুল শুভেন্দুর মতাে খারাপ নয়, বেচারাকে কৃষ্ণনগরে পাঠিয়েছে।