বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে ভোটারদের ভোট দিতে বলাচ্ছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের কাছে এই নিয়ে নালিশ করবেন বলে সতর্ক করলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভোটার খুন, ইভিএম বিভ্রাট, বোমাবাজি সহ একাধিক বিক্ষিপ্ত অশান্তির ঘটনার কথা বাদ দিলে মঙ্গলবার তৃতীয় দফার নির্বাচন মোটামুটি শান্তিতেই হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাজ্যে তৃতীয় দফার ভােটগ্রহণ হবে পাঁচটি আসনে। যে আসনগুলিতে নির্বাচন হবে, তার মধ্যে রয়েছে মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুর, মালদা উত্তর ও দক্ষিণ এবং বালুরঘাট।
দিল্লিতে বিজেপির সরকার হবে না। নির্বাচনের একটা অঙ্ক আছে। কংগ্রেসও আসবে না। রাজ্যে রাজ্যে বন্ধু সরকার আছে। তাদের বন্ধুত্বে কেন্দ্রে সরকার হবে। বিজেপি আসলে আর নির্বাচন হবে না।
মেদিনীপুর শহরের ফেডারেশন হল প্রাঙ্গণ থেকে হুডখােলা গাড়িতে করে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করে জেলাশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে মনােনয়নপত্র জমা দেন দেব
বিজেপির আমলে সংখ্যালঘু মুসলিম থেকে তপশিলী জাতি আদিবাসী সকলে অত্যাচরিত।এমনকি সাংবাদিকরাও খুন হয়েছে। এরা গদা আর তলােয়ার নিয়ে মানুষের উপর আক্রমণ করে। দিল্লির সরকার বদেল দিন। নরেন্দ্র মােদিকে সরিয়ে দিন। এভাবেই মােদিকে আক্রমণ করলেন মমতা ব্যানার্জি।
কেন্দ্রে এবার হবে জনগণের সরকার। বৃহস্পতিবার মালদায় নির্বাচনী সভায় একথা বললেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন, 'আর নেই দরকার, বিজেপি সরকার'। এটা বাংলার নয়, দিল্লির নির্বাচন।
বিজেপি এবং তৃণমূল কর্মীরা একে অপরের দিকে পাথর ও বোমা নিক্ষেপ করতে শুরু করলে র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স(র্যাফ) নামানো হয় এবং তাঁরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে।
বাংলাদেশ ভারতের সবচাইতে কাছের দেশ,তার সঙ্গে সম্পর্ক মধুর।তাই বলে সেই দেশের কোনও নাগরিক প্রচ্ছন্নভাবে অপরদেশের রাজনৈতিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবেন তা অনুচিত বলেই মেনে নেওয়া যায় না।
বাংলাদেশি অভিনেতা ফিরদৌসের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর হয়ে ভোটপ্রচারকে কেন্দ্র করে যে অশান্তির সৃষ্টি হয়েছিল তাতে ইতি টানল বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশন।