যোগী বলেন,“রাজ্যে সাধারণ মানুষদের সম্মান করুন,না হলে তারাই একদিন আপনাকে ছুঁড়ে ফেলে দেবে।
দিল্লিতে বিজেপির সরকার হবে না। নির্বাচনের একটা অঙ্ক আছে। কংগ্রেসও আসবে না। রাজ্যে রাজ্যে বন্ধু সরকার আছে। তাদের বন্ধুত্বে কেন্দ্রে সরকার হবে। বিজেপি আসলে আর নির্বাচন হবে না।
বিজেপির আমলে সংখ্যালঘু মুসলিম থেকে তপশিলী জাতি আদিবাসী সকলে অত্যাচরিত।এমনকি সাংবাদিকরাও খুন হয়েছে। এরা গদা আর তলােয়ার নিয়ে মানুষের উপর আক্রমণ করে। দিল্লির সরকার বদেল দিন। নরেন্দ্র মােদিকে সরিয়ে দিন। এভাবেই মােদিকে আক্রমণ করলেন মমতা ব্যানার্জি।
কেন্দ্রে এবার হবে জনগণের সরকার। বৃহস্পতিবার মালদায় নির্বাচনী সভায় একথা বললেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন, 'আর নেই দরকার, বিজেপি সরকার'। এটা বাংলার নয়, দিল্লির নির্বাচন।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাব এবারে শতবর্যে পা দিয়েছে। সারাবছর ধরেই নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে শতবর্ষ অনুষ্ঠানের আয়ােজন করা হবে। শতবর্য অনুষ্ঠানের জন্যে একটি বিশেষ কমিটি তৈরি করা হচ্ছে।
বাংলাদেশি হয়ে ফিরদৌস ভারতীয় কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে ভারতীয় নির্বাচনের জন্য প্রচার করতে পারেন না,দাবি বিজেপির।
'এবার রায়গঞ্জটা দিন, ভিক্ষে নয়, চাইছি ঋণ', মঙ্গলবার রায়গঞ্জে লােকসভা আসনে দলের প্রার্থী কানাইয়ালাল আগরওয়ালের সমর্থনে এভাবেই ভােটারদের কাছে আবেদন জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমাে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রবিবার কোচবিহারের যে রাসমেলার মাঠে সভা করে মমতাকে দুর্নীতি ইস্যুতে দুষেছিলেন মােদি, সােমবার সেই মাঠেই জবাব দিয়ে বিজেপি’কে নানা ইস্যুতে প্রায় কোণঠাসা করে ফেললেন মমতা।
বিজেপির ইস্তেহারে বেকারী দুরীকরণের কোনও কথা নেই বলে মন্তব্য করেছে কংগ্রেস। সােমবার কংগ্রেস দলের মুখপাত্র রনদীপ সুর্যেওয়ালা বলেন, বিজেপির ইস্তেহারে কর্ম সংস্থানের কোনও উল্লেখ স্থান পায়নি। তিনি বিজেপির সংকল্প পত্রকে এক 'মিথ্যাপত্র' বলে কটাক্ষ করেছেন।
এক নির্দেশেই রাতারাতি দুই সিপি এবং দুই এসপি’কে বদল করে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশনে অভিযােগ জানিয়েছিলেন। পত্রাঘাত করেছিলেন এই বলে, বিজেপি'র কথায় কমিশন চলছে। তাঁর পত্রাঘাতের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই এবার প্রত্যুত্তর এল জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে।