এদিনের সভায় মমতা প্রকাশ্যেই জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মন্ডলকে পাশে দাঁড় করিয়ে বলেন,কেষ্ট তুমি মাঝে মাঝেই তােমার ধমকানাে চমকানাে চালিয়ে যাও
রাজনীতির আসরে মোদি ও মমতা দুজনেই দুজনকেই মিষ্টিমুখ করান। যেমন ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদি তৃণমূল নেত্রীর 'দোনো হাত মে লাড্ডু' তুলে দেন। আবার তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বাংলার ভোটে 'রসগোল্লা' খাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন বিজেপিকে। কিন্তু তো রাজনীতির বহিরঙ্গের খাদ্য খাদকের বৈরিতা। কিন্তু অন্তরঙ্গে মোদি মমতার সম্পর্কে যে ছিল এমন আন্তরিকতা, তা কে জানত।
কৃষ্ণনগরে দিদির সভায় কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মোদি সভামঞ্চ থেকে একহাত নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মোদির কথায়, '২৩ মে ফল বেরনোর পরই তৃণমূলের বিদায় ঘণ্টা বাজবে। সভায় এত ভিড়, সভার বদলে রোড শো দরকার ছিল। দিল্লিতে বসে কেউ ভাবতে পারে না এত বড় সমাবেশ।
ভোট আসলেই অস্ত্র নিয়ে মিছিল করে বিজেপি। অন্য সময় এদের টিভিতেও দেখা যায় না। ভোটের সময় বসন্তের কোকিলের মতো আসে। খরা, বন্যা, দুর্গাপুজো, জগন্নাথ যাত্রায় এদের দেখা মেলে না।
সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক একটি সাক্ষাৎকার। কিন্তু নির্বাচনের মরশুমে সেখানেও ঘুরেফিরে রাজনীতির কথা চলেই এল। অক্ষয় কুমারের সঙ্গে কথোপকথনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে শোনা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা। তবে হ্যা, এ আলাপচারিতায় কোনও আক্রমণ নয়, ছিল সৌজন্যের কথা।
ইতিমধ্যেই আসানসােল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি(পূর্ব)অভিষেক মােদি সভাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
আসানসোলের জনসভায় ২৩ এপ্রিল বাবুল সুপ্রিয়র হয়ে জনসভা করতে এসে নরেন্দ্র মোদি প্রশ্ন করলেন জনতাকে, আর ঠিক একমাস পর কী হবে? ফির এক বার...? জনতা ফিরিয়ে উত্তর দিল 'মোদি সরকার...'।
বুথে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে ভোটারদের ভোট দিতে বলাচ্ছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের কাছে এই নিয়ে নালিশ করবেন বলে সতর্ক করলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ফের ক্ষমতায় ফেরার ব্যাপারে একশো শতাংশ নিশ্চিত নরেন্দ্র মোদির প্রধান সেনাপতি তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ সোমবার সন্ত্রাস থেকে এনআরসি ইস্যুতে এক হাত নিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায় সহ বিরোধী দলগুলিকে।
পুলওয়ামা হামলার পর পাকিস্তানের ঘরে ঢুকে জঙ্গিদের উপর সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তাদের প্রতি আত্মীয় সুলভ আচরণ বরদাস্ত করবে না বিজেপি সরকার। বিজেপি ক্ষমতায় থাকলে সন্ত্রাসবাদ কড়া হাতে মোকাবিলা করবে।