ভোটের প্রচার করতে গিয়ে মাটি ছেড়ে শূন্যে উঠে গেলেন নরেন্দ্র মোদি। বহুদিন আগে কংগ্রেস আমলে চালু ‘মিশন ভারত’ প্রকল্পে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের কৃতিত্ব নিজে নিতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বুধবার এসএসসি অনশনকারীদের সঙ্গে দেখা করতে মেয়ো রোডে অনশনস্থলে চলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে 'একলা চলো'র লড়াই শুরু হয়ে গেল। কথার তুবড়ি ছোটানোর শক্তি যতই থাকুক, এখন ভোটে মানুষের সমর্থন লাভে কোন দলের কত শক্তি যাচাই হবে। আর সেটাই হবে কোনও রাজনৈতিক দলের আসল শক্তি।
জনসঞ্জগকালে যার বেশি প্রয়োজন তা হল বিনয় ও মুখে হাসি। ওই দুইকে সম্বল করে প্রার্থীরা এখন মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন-- যাকে চেনেন না, জানেন না, কোনওদিন দেখেননি, তাঁকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরছেন, অথবা হাত চেপে ধরে জিজ্ঞাসা করছেন, 'কেমন আছেন, সব ভালো তো?' হাত ছেড়ে দেওয়ার আগে মোক্ষম কথাটা না বললে চলে কি করে? 'আপনার সমর্থন পাব তো?'
আগামী ৬ এপ্রিল আন্দামানে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অয়ন মন্ডলের হয়ে জনসভা করতে দেখা যাবে অভিনেতা থেকে রাজনৈতিক নেতা হওয়া কমল হাসানকে।
লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করলেন তৃনমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । মিমি চক্রবর্তী এবং নুস্রত জাহান সহ ৪১% আসন মহিলা প্রার্থীদের। এবারের প্রার্থীতালিকায় মুখ্যমন্ত্রী চমক দেওয়ার চাইতেও চোখ দিয়েছেন স্থানীয় মানুষের কাছে প্রার্থীদের গ্রহণ যোগ্যতার বিষয়টিতে ।
উনিশের লোকসভা নির্বাচনকে মোস্ট চ্যালেঞ্জিং হিসেবেই দেখছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেখানে তৃণমূল সুপ্রিমোর টার্গেট 'মোদিবাবু'র বিদায়। সেই লক্ষ্যে মঙ্গলবার রাজ্যের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করলেন তিনি। যা দিয়ে তিনি বিয়াল্লিশে বিয়াল্লিশে স্কোর করার ভিকট্রি চিহ্নও দেখিয়ে দিলেন।
প্রথম দফা ১১ এপ্রিল ২ টি আসনে, ১৮ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় ৩ টি আসনে, ২৩ এপ্রিল তৃতীয় দফায় ৫ টি, ২৯ এপ্রিল চতুর্থ দফায় ৮ টি, ৬ মে পঞ্চম দফায় ৭ টি আসনে, ১২ মে ষষ্ঠ দফায় ৮ টি এবং ১৯ মে সপ্তম দফায় ৯ টি আসনে নির্বাচন হবে।
বুধবার দুপুরে হাওড়ার সাত্রাগাছি মৌজার আড়ুপাড়ায় রাজ্যের প্রথম হিন্দি বিশ্বিবিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন এবং একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস অনুষ্ঠানে এসে এভাবেই মোদিকে বিঁধলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তা-ই নয়, সেখানেই বিজেপি'কে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, বিজেপি সরকারের 'এক্সপায়ারি ডেট' হয়ে গিয়েছে। মোদিবাবু আর অমিত শাহবাবুর সাইনবোর্ড উঠিয়ে দেবই।
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধির সঙ্গে আলোচনার পর দিল্লি কংরেসের সভাপতি শীলা দীক্ষিত জানিয়ে দিলেন আম আদমি পার্টির সঙ্গে জোট করছে না দল। আপের সঙ্গে জোটে 'না' করার পরই কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপির গোপন আঁতাতের অভিযোগ তুললেন আম আদমি পার্টি নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল।