একটি গ্রামের কমপক্ষে ২০ জন বাসিন্দাদের দু’বার দু'রকমের টিকা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি লঘু করে দেখানাের চেষ্টা করলেও, আমজনতা কিন্তু রীতিমত বিরক্ত।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মােমেন জানিয়েছেন বাংলাদেশ চিন থেকে সিনােফার্মের দেড় কোটি ভ্যাকসিন কিনবে এবং এর প্রথম চালান আগামি জুনে ঢাকায় আসতে পারে।
টিকা শেষ হয়ে গিয়েছে, তাই শনিবার থেকেই ১৮ উর্ধ্বদের টিকাকরণ কর্মসূচি আপাতত স্থগিত করার কথা ঘােষণা করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছে দিল্লিবাসী। গত এপ্রিলের পর থেকে দিল্লিতে করােনা সংক্রমণের হার নামলে ৩.৫৮ শতাংশে।
কোভিড যােদ্ধা হিসাবে সকলেই যেখানে করােনা ভ্যাকসিন পেতে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন, সেখানে বাদ পড়েছেন ওষুধ দোকানের কর্মীরা।
বড়সড় ঘােষণা করে দিল কেন্দ্র। আগামী ১৫ জুনের মধ্যে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে মােট ৫ কোটি ৮৬ লক্ষ ২৯ হাজার ভ্যাকসিনের ডােজ দেবে কেন্দ্র।
করােনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে কাবু সারা দেশ তথা বাংলা। আর এই সময় রাজ্য সরকার চাইছে টিকাণের উপর জোর দিতে। এই পরিস্থিতিতে বুধবার রাজ্যে আসছে কোভিশিল্ড টিকা।
এবার সংক্রমণ ঠেকাতে জেলার দিকে কড়া নজর দিতে পরামর্শ দিলেন মােদি। বললেন, করােনার বিরুদ্ধে জেলা জিতলে দেশ জিতবে।
অন্তত সাড়ে বারােশাে কোটি টাকা জলে যেতে বসেছে। গবাদি পশুর ফুট অ্যান্ড মাউথ রােগ খুব সংক্রামক। এই রােগ প্রতিরােধের জন্য বায়ােভিট, ব্রিলিয়ান্ট বায়ােফার্মা।
দেশের নাগরিকদের কী কী করা বাধ্যতামূলক, তা জানিয়ে শনিবার টুইট করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য বিজ্ঞান উপদেষ্টা কে বিজয় রাঘবন।