করােনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে সংক্রামিতরা যেমন আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন, সাধারণ মানুষও ঠিক একই আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন।
দেশে মেডিকেল অক্সিজেনের জোগান ও বিতরণের বিষয় খতিয়ে দেখতে ১২ সদস্যের জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠন করল সুপ্রিম কোর্ট।
অক্সিজেনের বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলায় উৎপাদিত অক্সিজেন অন্য রাজ্যে পাঠানাে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রখ্যাত বহুজাতিক সংস্থা লারসেন অ্যান্ড টিউবরাে দেশে চিকিৎসার কাজে ব্যবহারযােগ্য অক্সিজেন উৎপাদনের জন্য যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র স্থাপন করছে।
করােনা রােগী যতজন হাসপাতালে রয়েছেন ঠিক ততজনেরই অক্সিজেন রয়েছে। ফলে নতুন করে অতিরিক্ত আর একজন রােগীকেও অক্সিজেন দেওয়া সম্ভব নয়।
শহরের হাসপাতালগুলোর পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লি প্রশাসনের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছিল, ‘দিল্লি প্রশাসন শহরের পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেক বাড়িয়ে বলেছে '।
গােল্ডেন হাসপাতালের ঘটনার তদন্তে দিল্লি প্রশাসন বিশেষজ্ঞ কমিটি নিয়ােগ করা হয়েছিল।অক্সিজেন ঘাটতির কারণেই যে রােগী মৃত সেটা কোনওভাবে নির্ণয় করা সম্ভব নয়।
বেদান্তর চেয়ারম্যান অর্নিল আগরওয়াল জানিয়েছেন, তারা কোভিড-১৯ সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দেশকে ১৫০ কোটি টাকা সহায়তা দেবেন।
ভ্যাকসিনের চাহিদা থাকা সত্বেও জোগান অনেক কম। এই পরিস্থিতিতে অক্সিজেনের সমস্যা মেটাতে এবার বড়সড় ঘােষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।
দেশের বিভিন্ন রাজ্যে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার লক্ষ্য করা গিয়েছে। দৈনিক করােনা সংক্রমণ যতই বাড়ছে, ততই বাড়ছে পাল্লা দিয়ে অক্সিজেনের চাহিদা।