সল্টলেকের বাসভবনে বিজেপি বিধায়ক তথা বিজেপির অন্যতম শীর্ষনেতা মুকুল রায় তাঁর অনুগামীদের নিয়ে বৈঠক করছেন।
বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির বাসভবনে যান রাজ্যের বিরােধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। কী বিষয়ে বৈঠকে আলােচনা হয়েছে তা জানা যায়নি
তাজপুরের সেই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পরিদর্শনে এসে নাম না করে শুভেন্দু অধিকারী এবং রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়দের ফের হুশিয়ারি দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিরােধী দলনেতা হিসাবে সাংবিধানিক ও আইনগত অধিকার বুঝে নেওয়ার জন্য আগ্রাসী অবস্থান লক্ষ্য করা যাচ্ছে শুভেন্দু অধিকারীর মধ্যে।
যখন সেচমন্ত্রী ছিলাম তখন কোনও ফাইলে সই করিনি। বুধবার রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সংবাদ মাধ্যমের মুখােমুখি হয়ে একথা জানান শুভেন্দু অধিকারী।
অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন- বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী, মুকুল রায়দের কেন এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হলনা? তাঁরা বিজেপি করেন বলেই কি এই মামলায় রাখা হলাে না?
রাজনৈতিক মহলের ধারণা-মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে প্রতিটি ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ জানাতে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীকে বিরােধী দলনেতা করতে পারে বিজেপি।
শান্তিকুঞ্জের কর্তা তথা সাংসদ শিশির অধিকারী থেকে নন্দীগ্রামের সদ্য জয়ী বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী প্রত্যেকেই নীরবতায় রয়েছেন।
সতেরাে রাউন্ড ভােটগণনার পর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেখানে জয়ী হয়েছেন বলে খবর আসে। কিন্তু সন্ধ্যা গড়াতেই জয় নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।
প্রথমে খবর আসে নন্দীগ্রামে জয়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আবার কিছুক্ষণ বাদেই জানা যায়, শুভেন্দু অধিকারীর কাছে পরাজিত হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।