যখন সেচমন্ত্রী ছিলাম তখন কোনও ফাইলে সই করিনি। বুধবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সংবাদ মাধ্যমের মুখােমুখি হয়ে একথা জানান বিধানসভার বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
সেচ দফতরের কাজ নিয়ে সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন এবং সেই সঙ্গে তিনি যে বিরক্ত তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন। সেচ দফতরের কাজ নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে। এমনই এক পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রীর অভিযােগের জবাব দিলেন শুভেন্দু অধিকারী।
Advertisement
এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘আমাকে ২০১৯ সালের জুন মাসে মন্ত্রী করা হয়েছিল। আর ২২ মার্চ ২০২০ থেকে জনতা কার্ফ এবং ২৩ মার্চ থেকে লকডাউন শুরু হয়। আমি সেচ দফতরের দায়িত্ব পাওয়ার পর অর্থ দফতর সার্কুলার দেয় আর সেখানে বলা হয় পরিকল্পনা বহির্ভুত খাতে মন্ত্রী পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ করতে পারবেন।
Advertisement
পরিকল্পনা খাতে এক কোটি টাকার বেশি খরচ করার অধিকার নেই। তাই কোনও ফাইলে শুভেন্দু অধিকারীর সই নেই। যাদের সই আছে তারা হলেন, নবীন প্রকাশ, এইচ কে দ্বিবেদী, অমিত মিত্র।
উল্লেখ্য ২০১৬ সালে পরিবহন মন্ত্রী হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৭ সালে তিনি পরিবেশ দফতরেরও মন্ত্রী হন। ২০১৯ সালের জুন মাসে সেচ দফতরেরও মন্ত্রী হন শুভেন্দু। নবীন প্রকাশ সেচ দফতরের অতিরিক্ত সচিব ছিলেন। অর্থ দফতরে অতিরিক্ত সচিব ছিলেন এইচ কে দ্বিবেদী এবং অর্থমন্ত্রী ছিলেন অমিত মিত্র।
Advertisement



