শোভন-বৈশাখী জুটি ফিরবেন কিনা তা নিয়ে আরো বেশি জল্পনা সৃষ্টি হয় যখন তারা নবান্নে প্রায় এক ঘণ্টা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বাড়ি ছাড়ার জন্য রত্না চট্টোপাধ্যায়কে আইনি নোটিস পাঠালেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়িটি তিনি কিনে নিয়েছেন বলে নোটিসে দাবি করেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
শােভন চট্টোপাধ্যায় এর বেহালার বাড়ি বৈশাখীর নামে হস্তান্তরিত হয়েছে। মালিক হয়েই রত্না চট্টোপাধ্যায়কে সসম্মানে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ বৈশাখীদেবীর।
বহু চর্চিত শােভনদেব-বৈশাখী কান্ডে নাটকীয় মােড়,বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযােগ তুলে স্বামী মনােজিৎ মন্ডলের কাছ থেকে ডিভাের্স চাইলেনবৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
শােভন বলেন, আমার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির শুধু পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নয়, সব কিছু লিখে দিয়েছি বৈশাখীকে। আমার অবর্তমানে নয়, এখন থেকেই সবকিছুর অধিকারিণী বৈশাখী।
শােভনকে হাসপাতালে জোর করে আটকে রাখা হচ্ছে বলে অভিযােগ করলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
রত্না চট্টপাধ্যায় শপথগ্রহণের পর জানিয়েছে- আপত্তি তো ওঁদের ছিল, শোভন-বৈশাখী ফিরে এলে আপত্তি নেই। আমি কখনো বলিনি-ওরা থাকলে রাজনীতি করবোনা, তৃণমূল করবোনা।
জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে নিজের স্বামী তথা বেহালা পূর্বের প্রাক্তন বিধায়ক শােভন চট্টোপাধ্যায়কে 'অকৃতজ্ঞ' বলে কটাক্ষ করলেন রত্ন চট্টোপাধ্যায়।
একদিনে বেহালার পথে নামলেন তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও বিজেপির শােভন চট্টোপাধ্যায়।
বিজেপির তরফে সাফাই দিয়ে বলা হয়, দলের তরফে যাদের থাকার প্রয়ােজন আছে বলে মনে হয়েছে, তাদেরকে ডাকা হয়েছে। এখানে অন্য কোনাে রকম উদ্দেশ্য নেই।