বুধবার হরিয়ানার ফতেহাবাদে এক নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নরেন্দ্র মােদি রবার্ট বদরার নাম না করে তাকে ‘শাহেনশা’ বলে অভিহিত করে কৃষকদের জমি লুটের অন্যতম নায়ক বলে উল্লেখ করেছেন। এখন ‘শাহেনশা’ কে জেলের ঘানি টানানাের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও তিনি হুমকি দেন।
দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে জনসভা করতে এসে তীব্র ভাষায় কেন্দ্রের সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদির সমালােচনা করলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি পুরুলিয়ার ঝালদার বামনিয়া ময়দানে কংগ্রেসের জনসভায় অংশগ্রহণ করেন। নিজের প্রায় কুড়ি মিনিটের বক্তৃতায় সিংহভাগ সময় তিনি শুধু নরেন্দ্র মােদিকে আক্রমণ করেন।
জয় শ্রীরাম ধ্বনি দেওয়ায় গাড়ি থেকে নেমে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল মােদির পর আজ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বললেন, বাংলায় জয় শ্রীরাম বললে মমতাদি রেগে যাচ্ছেন। ভারতের যে কোনাে প্রান্তে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতীক প্রজাবৎসল রাজারামকে পূজা করা হয়। সেই রামের নাম বাংলায় নেওয়া যাবে না? তাহলে কি রামনাম করার জন্য পাকিস্তানে যেতে হবে।
দলের প্রার্থী সুব্রত মুখােপাধ্যায়ের প্রচারে রঘুনাথপুরের সাতুড়িতে এক জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘টাকা-পয়সা আমার কাছে নাে ম্যাটার। তাই নরেন্দ্র মােদিরা বাংলায় এসে বলে মমতা ব্যানার্জি ভােলাবাজ, তখন শুনলে আমার মনে হয় দিই ঠাসিয়ে একটা ভালাে করে গণতন্ত্রের থাপ্পড়।'
বিগত সাধারণ নির্বাচনে হিন্দুস্থান এক নতুন মুষ্টিযােদ্ধা উপহার দিয়েছে। যিনি দারিদ্র্য, দুনীতি ও কৃষক সমস্যার মুখােমুখি। দেশের জনগণ এই মুষ্ঠিযােদ্ধার দুনীতি, কৃষক সমস্যা ও দারিদ্র্য দূরকরার কৌশল দেখতে জমায়েত হন।
পশ্চিমবঙ্গে 'ফণী'-র পূর্বাভাস পাওয়ার পরই সাধারণ মানুষের প্রাণ রক্ষায় তৎপর হয়েছিল প্রশাসন। রাজ্যের পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিতে প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করা হয়। যদিও তিনি সেই সময় জেলা সফরে থাকায় নবান্ন থেকে জানানাে হয় তিনি ফিরলে প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করবেন।
পানিস্তানে আশ্রিত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে রাষ্ট্রসংঘ 'আন্তর্জাতিক জঙ্গি' ঘোষণা করার পর বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে শুরু হয়েছে দড়ি টানাটানি।
চলতি লােকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি একের পর এক বেফাঁস মন্তব্য করে দেশজুড়ে সংবাদ শিরােনামে।
লােকসভা নির্বাচন চলাকালীন নির্বাচন বিধি লঙ্ঘের অভিযােগে ইতিমধ্যেই শাসক-বিরােধী শিবিরকে সতর্ক করার কাজ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। তবে সবটাই হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ধাক্কায়।
বেঞ্চের তরফে বলা হয়,“কংগ্রেস সভাপতি হলফনামা পেশ করে ঠিক কি বলতে চেয়েছেন তা বােঝা যাচ্ছে না।ঠিক কি বলতে চান তা ফের হলফনামা পেশ করে জানানাে হােক।