কৃষি ক্ষেত্রে সংস্কার থেকে শুরু করে বিদেশি বিনিয়ােগ সমস্ত বিষয় নিয়ে দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অ্যাসােচেমের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।
নরেন্দ্র মােদি সরকার কৃষকদের সম্মান করলেও টুকরে টুকরে গ্যাং যেভাবে কৃষক আন্দোলনের ফায়দা তােলার চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রধান বিচারপতি এস এ বােবদের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, অবিলম্বে আলােচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান না হলে কৃষক আন্দোলন অচিরেই জাতীয় সমস্যা হয়ে উঠবে।
যারাই মােদি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলবে তাদেরই শত্রু বলে দেগে দেওয়া হবে। ঘনিষ্ঠ শুধু পুঁজিবাদীরাই। এমনই অভিযােগ তুললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি।
কৃষকদের ভুল বুঝিয়ে লাভ নেই, তাঁদের সঠিক পথে নিয়ে আসব, মঙ্গলবার গুজরাতের কচ্ছে এক অনুষ্ঠান থেকে বিরােধীদের এ ভাবেই আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।
দেশজুড়ে কৃষকদের অনশন ধর্মঘট চলাকালীন দুপুরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমরের সঙ্গে বৈঠক করেন।
কৃষকদের লড়াইয়ের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করে একদিনের অনশন ধর্মঘট পালন করবেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
তিনিটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে ভারতীয় কিসান ইউনিয়ন। সব পক্ষের সঙ্গে আলােচনা না করেই এই আইন আনা হয়েছে বলে তাদের অভিযােগ।
কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে মুখ খুললেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার যুবরাজ সিং। কৃষকদের সমর্থন করার জন্য তিনি নিজের জন্মদিন পালন করলেন না।
বিক্ষোভরত কৃষকরা শনিবার দিল্লির টোল প্লাজা দখল করেছে বলে জানা গিয়েছে তাই গাড়িগুলাে ফি না দিয়েই বেরিয়ে যাচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।