দেশে টিকাকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে গত সপ্তাহ থেকে। দেশের সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মী সব করােনা যােদ্ধাদের টিকাকরণ করা হয়েছে। কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন দিয়ে টিকাকরণ শুরু হয়েছে।
শুক্রবার মুম্বই থেকে সেরাম ইনস্টিটুট অব ইন্ডিয়ার কোভিশিল্ডের ২০ লক্ষ ডােজ নিয়ে ব্রাজিলের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় পণ্যবাহী বিমান।
ভ্যাকসিন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনীহা দেখা দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার স্বাস্থ্য কর্মীদের।১৬ জানুয়ারি সারা দেশে স্বাস্থ্য কর্মীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানাে হয়েছে যে টিকাকরণের পর মােট ৪৪৭ জনের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি আগেই ঘােষণা করেছিলেন প্রথম দফায় কোনও রাজনীতিক টিকা নেবেন না।
টিকাকরণ অভিযানের প্রথম দিন সফটওয়্যার সমস্যার কারণে রাজ্যে কার্যকর হল না কো-উইন অ্যাপ।
শনিবার দেশজুড়ে শুরু হল গণটিকাকরণ। আর শনিবারই নিজের সংস্থার তৈরি কোভিশিল্ড টিকা নিলেন সেরাম ইনস্টিটিউটের কর্ণধার আদর পুনাওয়ালা।
হু (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) জানিয়ে দিলাে টিকা এসে গেলেও থাকতে হবে সাবধানে। মানতে হবে করোনা সুরক্ষাবিধি। কেননা, হার্ড ইমিউনিটি এখনও ঢের দূরে।
আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের জেলায় জেলায় মিলবে কোভিড ভ্যাকসিন।২০৮ টি কেন্দ্রে দেওয়া হবে বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে।
দেশজুড়ে কাল শনিবার শুরু হচ্ছে করােনা ভাইরাসের টিকাকরণ কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি এই টিকাকরণ কর্মসূচির সূচনা কবেন।