কংগ্রেসের তরফে এই নিয়ে তীব্র কটাক্ষ এসেছে। পঞ্চম শ্রেণি অবধি পড়াশুনা করা এই বিধায়ক কীভাবে এই কাজ করলেন, তা নিয়ে রাজ্যজুড়ে চাপানউতর শুরু হয়েছে।
ভবানীপুরের পুলিশ হাসপাতাল এবার হয়ে উঠল ৩০০ শয্যার কোভিড হাসপাতাল। সােমবার এই বদলে সিলমােহর দিলেন পুলিশমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কোভিড সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা,জানালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে পরীক্ষার দিন ঘােষণা হবে।
চিন্তার কারণ তরুণদের মধ্যে এই করােনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়া।জানা গিয়েছে,কোভিডে মৃত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৬ শতাংশের বয়স ২৩ থেকে ৪৯-এর মধ্যে।
কোভিড যােদ্ধা হিসাবে সকলেই যেখানে করােনা ভ্যাকসিন পেতে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন, সেখানে বাদ পড়েছেন ওষুধ দোকানের কর্মীরা।
চিকিৎসা পরিষেবা ক্রমশ মহার্ঘ হয়ে উঠছে। এই অভিযােগ এবারই নতুন নয়। সম্প্রতি এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন অভিনেতা সাহেব চট্টোপাধ্যায়।
বেসরকারি হাসপাতালে লাগামছাড়া খরচে নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের, এবার এর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশন।
এবার সংক্রমণ ঠেকাতে জেলার দিকে কড়া নজর দিতে পরামর্শ দিলেন মােদি। বললেন, করােনার বিরুদ্ধে জেলা জিতলে দেশ জিতবে।
মৃত্যুর সংখ্যা কোনওভাবেই কমানাে যাচ্ছে না।গত কয়েকদিনে রাজ্যে সুস্থতার হার বাড়লেও মারণ ভাইরাস বেড়ে চলেছে রাজ্যবাসীর প্রাণ। ঠেকানাে যাচ্ছে না মৃত্যু মিছিল।
কোভিড থেকে সুস্থ হওয়া মানুষজনের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে সতর্ক করেন এইমসের প্রধান চিকিৎসক রণদীপ গুলেরিয়া।