হাথরসের ঘটনায় এবার সত্যাগ্রহ আন্দোলনে যােগ দিলেন। পূর্ব বর্ধমান জেলা যুব কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দ। শহরের বিজয়তোরণ এলাকার সামনে ওই প্রতিবাদ সত্যাগ্রহ
নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গােটা দেশ তাদের পাশে থাকার বার্তা দিলেও সেই ঘটনার পর থেকে পুরাে গ্রাম এবং প্রতিবেশীদেরও যেন অচেনা মনে হচ্ছে।
হাথরাসের ঘটনা নিয়ে ফের বিতর্কিত মন্তব্য করলেন বিজেপির এক নেতা। তাই নিয়ে ফের একবার যােগী আদিত্যনাথ সরকারের প্রতি ক্ষোভের আগুন জ্বলতে শুরু করেছে।
হাথরাস গণধর্ষণ ও হত্যা মামলার তদন্তে গঠিত তিন সদস্যের সিটকে আরও অতিরিক্ত ১০ দিন সময় দিল উত্তরপ্রদেশ সরকার।
উত্তরপ্রদেশ পুলিশ জানাচ্ছে, নির্যাতিতা তরুণীর সঙ্গে প্রধান অভিযুক্তের ফোনে যােগাযােগ ছিল। গত এক বছরে নাকি দু'জনের মধ্যে একশােবারেরও বেশি কল হয়েছে।
গােয়েন্দা সূত্রে এক লাখেরও বেশি মানুষের জমায়েত হওয়ার খবর মিলেছিল। সেই জন্যই তড়িঘড়ি মধ্যরাতে হাথরাসের তরুণীর দেহ সৎকার করা হয়েছিল।
হাথরাস গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনাকে ‘সাংঘাতিক’ বলে উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়, ঘটনার সাক্ষীদের নিরাপত্তা দিতে হবে রাজ্য প্রশাসনকে।
উত্তরপ্রদেশের ঠাকুর সমাজ এখন ভিতরে ভিতরে একজোট হয়ে অভিযুক্তদের বাঁচানাের আপ্রাণ চেষ্টা করছে।
নানুর এবার প্রতিবাদে সোচ্চার হলো উত্তর প্রদেশের হাথরাসে গণধর্ষিতা, নির্যাতিতা, নিহত কিশোরীর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে
ছােট থেকে সুশিক্ষায় বড় করতে হবে মেয়েদের। তাহলেই ধর্ষণের ঘটনা এড়ানাে যাবে। হাথরাসের ঘটনায় এমন মন্তব্য করে অস্বস্তি আরও বাড়ালেন স্থানীয় বিধায়ক সুরেন্দ্র সিংহ।