আবারও আশার আলো জাগলো রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের। কারণ সরকারি কর্মীদের মহার্ঘভাতা (ডিএ) সংক্রান্ত মামলার শুনানি হতে চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে।
ফের সুপ্রিম কোর্টে শুরু হতে চলেছে স্বাভাবিক শুনানি প্রক্রিয়া। অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের অন্দরে আইনজীবী ও বিচারপতিরা সশরীরে উপস্থিত হবেন শুনানির জন্য।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ আবেদন খারিজ হওয়ার পরই তড়িঘড়ি সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
আদালতের মাঝেই বিস্ফোরণ কেঁপে উঠলো দিল্লির রোহিনী আদালত চত্বর। মাঝপথে আদালতের সব কাজকর্ম বন্ধ করে দিতে হয়েছে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের সাতটি ইঞ্জিন।
কলকাতা পুরসভার ভোট আবহে পুরভোট মামলার শুনানি পিছল। সোমবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টে বিজেপির আইনজীবী এই মামলার শুনানি বুধবার করার আর্জি রাখেন।
গত ২০১৬ সালে আপার প্রাইমারির নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে সেখানে এসটি বা তপসিলি উপজাতিদের তালিকায় রাখা হয়েছে অন্যদেরকে।
সুপ্রিম কোর্ট শুক্রবার মামলা স্থানান্তর নিয়ে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ এর বক্তব্য শুনবে। সোমবার শীর্ষ আদালত এ কথা জানিয়েছে।
মামলাকারী মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থারের এজলাসে পরিবেশ বান্ধব বাজিতে বিধিনিষেধ চেয়ে মামলা দাখিল করেন।
মুকুল রায়ের বিধায়ক পদ খারিজ সংক্রান্ত শুনানির দ্বিতীয় দিন ছিল শুক্রবার। এদিনের শুনানিতে হাজির হলেন বিরােধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
খােদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আইনজীবী মহলে একাংশের আপত্তি থাকলেও, আজ বিচারপতি কৌশিক চন্দের এজলাসেই মামলাটির শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।