কলকাতা বিমানবন্দর সূত্রে জানা যাচ্ছে ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাজ্যের দাবি মেনে দিল্লি, মুম্বই, পুণে, নাগপুর, চেন্নাই, আহমেদাবাদ এই ছয় শহর থেকে উড়ান আসার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকছে।
রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে প্রথম থেকেই বিতর্ক এবং জটিলতা তৈরি হয়েছিল। সোমবার সেকথাই পরোক্ষে স্বীকার করে নিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিন্হা।
রাজ্যে একলাফে করােনায় মৃতের সংখ্যা অনেকটা বেড়ে গেল। গত চব্বিশ ঘন্টায় মৃত্যু হল ১১ জনের। যা এ পর্যন্ত সর্বাধিক। একদিনে নতুন করে করােনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৭ জন।
গত সোমবার যেখানে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা ছিল ২৪৫, সেখানে সোমবার (২৭ এপ্রিল) তা ৫০৪ হয়ে গেল। অর্থাৎ সাতদিনে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেল।
বাংলায় অ্যাক্টিভ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা তিনশোর ঘর ছুল। গত চব্বিশ ঘন্টায় নতুন করে ৩২ জনের আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পাওয়া গিয়েছে। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ জন।
করোনা সংক্রমিত এলাকা পরিদর্শন নিয়ে সোমবার থেকেই কেন্দ্র ও রাজ্য সংঘাত চলছিল।
রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গত চব্বিশ ঘন্টায় একলাফে বাড়ল ৫৪ জন, সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৭ জন। সোমবার পর্যন্ত মোট অ্যাক্টিভ করোনা রোগির সংখ্যা ২৪৫, মৃতের সংখ্যা ১২।
রাজ্যে করোনা সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০। গত ২৪ ঘন্টায় ২৪ জনের সংক্রমণ হয়েছে। এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ করোনা রোগির সংখ্যা ১৪৪।
লকডাউন মানা হচ্ছে না রাজ্যের সর্বত্র। এই মর্মে সতর্ক করে দিয়ে রবিবার ফের মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিশের ডিজিকে চিঠি পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।