আসন্ন বিধানসভা ভােটকে কেন্দ্র করে সরগরম পাহাড়ের রাজনীতি। রবিবার পাহাড়ের তিনটি বিধানসভা আসন --- দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াংয়ে প্রার্থী ঘােষণা করলেন বিমল গুরুং পন্থীরা।
বিনয় তামাং-এর এই ঘুরে যাওয়া কি শুধুই জাতশত্রু বিমল গুরুংকে ঠেকানাের জন্য?ইতিহাস পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে বিনয়ের বিজেপির দিকে ঝুঁকছেন,প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে।
প্রায় সাড়ে তিন বছর পর রবিবার পাহাড়ে পা রাখলেন বিমল গুরুং। দার্জিলিংয়ের চকবাজারে সভাও করলেন তিনি।
শিলিগুড়ি ইন্দিরা গান্ধি ময়দানে বিমল গুরুং তাঁর সভা থেকে রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভােটে বিজেপিকে উৎখাত করার ডাক দিলেন।
'বিমল গুরুং পলিটিক্যাল ক্রিমিন্যাল' পাহাড়ের রাজনীতি ও শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ে সােমবার সল্টলেকে গাের্খা ভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিনয় তামাং।
পাহাড়ে যখন উত্তাপ বাড়ছে তখন বিনয়-অনিতদের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দার্জিলিং'এর সােনাদার পর এবার বিমল গুরুং'এর বিরােধীতায় কালিম্পংএ মিছিল করল গাের্খা জনমুক্তি মাের্চার বিনয় তামাংয়ের অনুগামীরা।
তৃণমুলের বক্তব্য, গাের্খাল্যান্ড শব্দের ব্যবহার করে আসলে কি বােঝাতে চাইছে কেন্দ্র? তবে কি বাংলা ভাগ চায় বিজেপি? এটা হতে দেওয়া যাবে না।
এনআরসি এবং সিএএ নিয়ে কাওকে চিন্তা না করার আবারও পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া গোর্খা জনমক্তি মোর্চার সভাপতি বিমল গুরুংয়ের একটি অডিও বার্তা ব্ররহস্পতিবার ফের পাহাড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সেই অডিও বার্তায় গুরুং বলেছেন, শুক্রবারই সুপ্রিমকোর্টে তাঁর মামলার শুনানি শেষ হতে পারে। এক দুদিনের মধ্যে চূড়ান্ত রায় হতে পারে। ফলে পাহাড়বাসীকে আবার তৈরি হতে হবে। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে ঘর ছেড়ে। আবার সকলকে ঝুঁকি নিতে হবে। দরকার… ...