রবিবার কোচবিহারের যে রাসমেলার মাঠে সভা করে মমতাকে দুর্নীতি ইস্যুতে দুষেছিলেন মােদি, সােমবার সেই মাঠেই জবাব দিয়ে বিজেপি’কে নানা ইস্যুতে প্রায় কোণঠাসা করে ফেললেন মমতা।
বিজেপির ইস্তেহারে বেকারী দুরীকরণের কোনও কথা নেই বলে মন্তব্য করেছে কংগ্রেস। সােমবার কংগ্রেস দলের মুখপাত্র রনদীপ সুর্যেওয়ালা বলেন, বিজেপির ইস্তেহারে কর্ম সংস্থানের কোনও উল্লেখ স্থান পায়নি। তিনি বিজেপির সংকল্প পত্রকে এক 'মিথ্যাপত্র' বলে কটাক্ষ করেছেন।
হিন্দু ধর্ম নিয়ে আমার মন্তব্য বিকৃত করা হয়েছে, ঊর্মিলা
হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত, ঊর্মিলা বিরুদ্ধে থানায় গেলে বিজেপি।অভিযোগ দায়ের করেছেন বিজেপির সুরেশ নাথুয়া
এক নির্দেশেই রাতারাতি দুই সিপি এবং দুই এসপি’কে বদল করে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কমিশনে অভিযােগ জানিয়েছিলেন। পত্রাঘাত করেছিলেন এই বলে, বিজেপি'র কথায় কমিশন চলছে। তাঁর পত্রাঘাতের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই এবার প্রত্যুত্তর এল জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে।
বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। অর্থাৎ একক ক্ষমতায় বিজেপি তথা এনডিএ এবার আর ক্ষমতায় আসতে পারছে না। সেক্ষেত্রে অন্যান্য দলের সমর্থন নিয়ে সরকার গড়তে পারে বিজেপি। সে সময় বেশ কয়েকটি দল বিজেপিকে সমর্থন করতে রাজি হলেও প্রধানমন্ত্রী পদে মােদির বদলে অন্য কোনাে নেতাকে দেখতে চাইবেন।
নাম না করে রবিবার মাথাভাঙার সভা থেকে সারদা-নারদ কাণ্ডের জন্য মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে তােপ দেগেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায়। এই আক্রমণের পাল্টা হিসাবে কয়েকঘন্টা পরেই বিস্ফোরক দাবি করেন মুকুল রায়। তিনি জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৌজন্যেই সুদীপ্ত সেনকে দেখেন তিনি।
ঘােষণা মতােই ৬ এপ্রিল, শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসে যােগ দিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কে সি বেণুগােপাল ও মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালার উপস্থিতিতে কংগ্রেসে যােগ দিলেন বিজেপি’র এই বিক্ষুব্ধ নেতা।
দেশের সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে শাসক দলের বিরােধীদের আক্রমণের জবাব দেওয়ার সময় নির্দিষ্ট মর্যাদা রক্ষা করা কর্তব্য। নির্বাচিত শাসক দলের বক্তব্য যেন শালীনতা না হারায় বলে মন্তব্য করেছেন ইউনাইটেড প্রােগ্রেসিভ অ্যালায়েন্সের চেয়ারপার্সন সােনিয়া গান্ধি।
মানুষকেই ঠিক করতে হবে, তাঁরা কী চান? তাঁরা কি একটা সৎ, স্বচ্ছ, কর্মক্ষম সরকার চান? নাকি আপাদমস্তক দুর্নীতিতে ডুবে থাকা একটা সরকার? যে সরকার উন্নয়নের জন্য দৃঢ়সঙ্কল্প, নীতিনিষ্ঠ তাদের আনবেন? নাকি নীতিহীন দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারকেই পছন্দ করবেন। এই বিষয়গুলি ভােটদানের আগে ঠিক করে নিতে হবে মানুষকেই।