মাঝ ডিসেম্বর পেরিয়ে গিয়েছে। পরবর্তী বাজেট পেশ হওয়ার কথা পরবর্তী বছরের ১ ফেব্রুয়ারি। অর্থাৎ হাতে আর দেড় মাসও সময় নেই।
করােনা ভাইরাসেএবার জঙ্গলমহলের কালী পুজোতে বাজেটে কাটছাঁট করেছে পুজো কমিটি গুলি। যার বড় প্রতিমা দিয়ে পূজো করতেন তারা এবার ছােট কালী ঠাকুরে পূজো সারছেন।
এমনিতেই ধুকছিল অর্থনীতিতে। তার ওপর করােনা সংত্রমণ জোরাল ধাক্কা দিয়েছে দেশের অর্থনীতিতে। লকডাউনের জেরে দীর্ঘ সময় ধরে অচল ছিল অর্থনীতির চাকা।
করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে তাই এক বছরের মধ্যে কোনও নতুন প্রকল্প চালু করতে রাজি নয় কেন্দ্রীয় সরকার।
চলতি আর্থিক বছরে সরকার ১২ লক্ষ কোটি টাকা ধার নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। এমনিতেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে বন্ড জমা রেখে সরকার টাকা ধার নেয়।
কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ হয়েছে গত শনিবার। বৃহস্পতিবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বিবৃতি দিল, রেপো রেট একই থাকছে।
গত রবিবার থেকেই রাজ্য সরকারের মন্ত্রী ও আধিকারিকরা রাজভবনে গিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করছেন রাজ্যপালের সঙ্গে।
বাজারে ২৩টি বেসরকারি বিমা সংস্থার সঙ্গে টক্কর দিয়েও জীবন বিমা'র ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশ বিনিয়োগ রয়েছে এলআইসিতেই।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, 'কর ব্যবস্থাকে যুক্তিসঙ্গত করে তােলার লক্ষ্যে বাজেটে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে'।
২০১৯-২০ সালের বাজেটে সরকার যে পরিকল্পনাগুলি ঘােষণা করেছে, তা সবই বাস্তবসম্মত বলে বুধবার সংসদে মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।