করােনা আবহে অর্থনীতি ধাক্কা সামলে ফের ঘুরে দাঁড়ানাের চেষ্টা করছে,এমনই লক্ষণ সামনে এল। এমনই মন্তব্য করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।
২০২০-২১ অর্থবর্ষে জিডিপি’র সংকোচন ছিল ৭.৩ শতাংশ। চতুর্থ ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ১.৬ শতাংশ হলেও লাভের লাভ কিছু হল না।
২০ বছরে এই প্রথমবার পেট্রোলের চাহিদা কমল দেশে। ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে পেট্রোল , ডিজেল, গ্যাসােলিন ও জেট ফুয়েলের চাহিদা কমেছে ১০.৮ শতাংশ।
আর্থিক বৃদ্ধির বর্তমান ধারা বজায় থাকলে, ২০২৫ সালে ব্রিটেনকে টপকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত।
করােনার ধাক্কা সামলে দেশের অর্থনীতির হাল আগের অবস্থায় ফিরতে গড়িয়ে যাবে ২০২১-২২ আর্থিক বছর। রবিবার এমনটাই মনে করছেন নীতি আয়ােগের ভাইস চেয়ারম্যান।
দ্রুত গতি বাড়ছে অর্থনীতির। সেই কারণেই এই পুনর্মূল্যায়ন। মূল্যবৃদ্ধি ও রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্ধারিত ২ থেকে ৬ শতাংশের মধ্যেই রয়েছে বলে জানানাে হয়েছে।
চলতি অর্থবর্ষের শেষে সেই জিডিপি র ১০.৬ শতাংশ সঙ্কোচন হবে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থা মুডি'জ।
এমনিতেই ধুকছিল অর্থনীতিতে। তার ওপর করােনা সংত্রমণ জোরাল ধাক্কা দিয়েছে দেশের অর্থনীতিতে। লকডাউনের জেরে দীর্ঘ সময় ধরে অচল ছিল অর্থনীতির চাকা।
জিডিপি'র হাল নিয়ে বিরােধী শিবিরের পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের সমালােচনার মুখেপড়তে হয়েছে মােদি সরকারকে।জিডিপি'র হাল ফেরাতে পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার
এখন যে সব রাজ্য জিএসটি ক্ষতিপূরণ মেটাতে কেন্দ্রের কথা মতাে ঋণ নিতে রাজি হয়েছে, তাদেরই নিঃশর্তে আরও বেশি ঋণের অনুমতি দিচ্ছে মােদি সরকার।