করোনা মোকাবিলায় লকডাউনের মেয়াদ বাড়তে পারে। প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্সের পর এমনই ইঙ্গিত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গত সোমবার যেখানে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা ছিল ২৪৫, সেখানে সোমবার (২৭ এপ্রিল) তা ৫০৪ হয়ে গেল। অর্থাৎ সাতদিনে অ্যাক্টিভ করোনার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেল।
রাজস্থানের কোটায় আটকে পড়া এই রাজ্যের ছাত্রছাত্রীদের ফিরিয়ে আনতে কয়েকদিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও হটস্পটগুলি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। এজন্য লকডাউনের কড়াকড়ি সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে বজায় রাখার পক্ষপাতী প্রধানমন্ত্রী।
শনিবার কেন্দ্রীয় সরকার একটি নির্দেশিকা জারি করে। সেখানে বলা হয়, ছোট এবং মাঝারি দোকানগুলি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ব্যবসা করতে পারেন।
বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের বিশেষ ট্রেনে তাদের নিজরাজ্যে পৌঁছে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
মহারাষ্ট্রের জন্য 'উদার আর্থিক প্যাকেজ' ঘোষণার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার।
৩ মে'র পরে লকডাউন উঠলেও বিমান পরিষেবা চালু হবে কিনা সে ব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে বিমান পরিষেবা চালু হলেও একাধিক নিয়ম চালু হতে চলেছে দিল্লি বিমানবন্দরে।
মুম্বই ও পুনেতে বাড়ছে কোভিড ১৯ রোগীর সংখ্যা। এই অবস্থায় সেখানে ৩ মে লকডাউন তোলা সম্ভব হবে বলেই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞ মহল।
করোনা মোকাবিলার পরিবর্তে শাসক বিজেপি সাম্প্রদায়িকতার ভাইরাস ছড়াতেই ব্যস্ত বলে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধি।