কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল দেশ। কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে একাধিক বিরােধী দলকে।
কৃষক আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে কৃষি আইনের প্রতিবাদে পদ্মবিভূষণ ফেরালেন পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদল।
কৃষকবিরােধী আইন প্রত্যাহার না করলে দেশব্যাপী আন্দোলন করব। বৃহস্পতিবার ফেসবুক পােস্টে এমনই হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমাে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কৃষকদের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার বৈঠকেও কোনও রফাসূত্র মিলল না। ৫ ডিসেম্বর কৃষক সংগঠনগুলিকে আরও এক দফার বৈঠক ডাকল কেন্দ্রীয় সরকার।
কনকনে শীত, পুলিশের লাঠি, জল কামান উপেক্ষা করে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থানের কয়েক হাজার কৃষক চারদিক থেকে রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে ফেলেছেন।
দিল্লির স্টেডিয়ামে জেল করা নিয়ে কেন্দ্রীয় প্রস্তাব পত্রপাঠ খারিজ করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
কৃষি বিল ও কৃষকদের ন্যায্য দাবি পূরণ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা রাহুল গান্ধী্র।তিনি বিহারে কৃষকরা তাদের ফসল বিক্রির জন্য চায় পাঞ্জাব,হরিয়ানার মত বাজার
সম্প্রতি কৃষি আইন নিয়ে দেশের মধ্যে যে হইচই শুরু হয়েছে তার অধিকাংশই শুরু করেছে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলি। এর মধ্যে রয়েছে পাঞ্জাব, ছত্তিশগড় ও রাজস্থান।
কৃষি আইন নিয়ে দেশের মধ্যে যে হইচই শুরু হয়েছে তার অধিকাংশই শুরু করেছে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলি। এর মধ্যে রয়েছে পাঞ্জাব, ছত্তিশগড় ও রাজস্থান।
কৃষি আইন পাশ হওয়ার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মতাে রাজ্যে কৃষকরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন।