বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছে করােনার তৃতীয় ঢেউ এলে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হবে। যদিও এইমস-এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া বলেন, এমন কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
সােমবার কোভিড চিকিৎসার একটি সংশােধিত নির্দেশিকায় এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্র। করােনার চিকিৎসার ওষুধের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে আইভারমেক্টিনকে।
১৪ এপ্রিলের পর প্রায় দু'মাস বাদে দৈনিক করােনা আক্রান্তের সংখ্যা নামল ৬ হাজারের নীচে। কিন্তু মৃত্যুর সংখ্যা নামল না ১০০-র নীচে।
২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ভারত বায়ােটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন কতটা কাজে লাগে, তার জন্য ট্রায়াল শুরু হয়েছে।
করােনার দেড় বছর সময়কালে গরীব মানুষদের অবস্থা বড়ই অসহায়। ইতিমধ্যেই পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘দুয়ারে রেশন' কর্মসূচি চালাচ্ছেন।
শেষ পর্যন্ত দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে জনসাধারণের মতামত চাইল রাজ্যসরকার।
গত তিনদিন ধরে দেশে দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ছিল ১.৩০ লক্ষের উপরে। গত ২৪ ঘণ্টায় তা অনেকটাই কমেছে।
করােনা অতিমারির মত পরিস্থিতিতে রাজ্যের অর্থনীতির বেহাল দশাকে সামনে রেখে কেন্দ্রের কাছে বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা চেয়ে নির্মলা সীতারমনকে চিঠি দিলেন অমিত মিত্র।
গত ২৪ ঘণ্টায় দৈনিক মৃত্যু কিছুটা বাড়ল। তবে করােনার গ্রাফ এদিনও ছিল আগের দিনের তুলনায় নিম্নমুখী। নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৭৬৮২ জন।
করােনা মােকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। সে কারণে করােনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার নিয়েছে, মনে করেন নােবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ভারতরত্ন অমর্ত্য সেন।