১৪ মাসের পর কন্নড়ভূমিতে সিংহাসন পুনরুদ্ধার করলাে বিজেপি। এবার রাজ্য অভিষেকের পালা। দলের অন্দরে খবর ফের বি এস ইয়েদুরাপ্পা মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসতে চলেছেন।
কয়েক সপ্তাহ ধরে ধুঁকতে থাকা কর্নাটকে কংগ্রেস এবং এইচ ডি কুমারস্বামীর জনতা দলের (সেকুলার) জোট সরকার অবশেষে ভেঙে গেল মঙ্গলবার।
কর্নাটকে কংগ্রেস-জেডি (এস) জোট সরকারের অনুরােধে বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের সমন পাঠালেন বিধানসভার অধ্যক্ষ রমেশ কমার।
আজ পরােক্ষে ভাগ্য নির্ধারণ হতে চলেছে এইচ ডি কুমারাস্বামী-জেডিএস-কংগ্রেস জোট সরকারের।
কর্ণাটক কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকারের বিপদ আর কিছুতেই কাটছে না।
কর্নাটক বিধানসভার অধ্যক্ষ রমেশ কুমারের আর্জির শুনানির সময় বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের ইস্তফার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিল সুপ্রিম কোর্ট।
কর্নাটকে জোট সরকারের ভবিষ্যৎ কোন পথে তা চূড়ান্ত করবেন রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ রমেশ কুমার ।
কর্নাটকে রাজনীতির উত্তাপে সরকারের ভাগ্য কোন দিকে যাবে তা এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। দক্ষিণের এই রাজ্যের দিকে তাকিয়ে গােটা দেশ।
রাজ্যের এক মন্ত্রীর সহ দুই বিধায়কের ইস্তফায় কর্নাটক সারের ওপর প্রকট হচ্ছে সরকার পড়ার সংস্কট।
লােকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির রেশ এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি কংগ্রেস। গােটা দেশের মধ্যে কংগ্রেসের ঝুলিতে গেছে ৫২টি আসন। এরই মধ্যে কর্ণাটকে জনতা দল (সেকুলার)-এর সঙ্গে জোট সরকার ধরে রাখতে হিমসিম খাচ্ছে কংগ্রেস।