কঠিন পরিস্থিতি চলছে আফগানিস্তানে। অজানা আশঙ্কায় কাপছেন আমজনতা। বােঝা যাচ্ছে আফগানিস্তানের মানুষজন ভালাে নেই। তবুও চেষ্টা চলছে ভালাে থাকার।
আফগানিস্তানের এই জেহাদি গােষ্ঠী কাশ্মীর নিয়ে বিভিন্ন মন্তব্য করছে। আগামী রূপরেখা ঠিক করতে আফগানিস্তান নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।
আলকায়দার সঙ্গে তালিবানের বােঝাপড়ার কারণে লাদেনের অন্যতম বিশ্বস্ত দেহরক্ষী আফগানিস্তানে ফিরলেন। এই আমিন উল হক লাদেনের প্রধান দেহরক্ষীর ভূমিকা পালন করেছেন।
আফগানিস্তান থেকে তড়িঘড়ি সেনা সরানাের সিদ্ধান্ত যে বুমেরাং হয়েছে তা মানতে নারাজ বাইডেন। তীব্র সমালােচনার মাঝেও আত্মপক্ষ সমর্থন করে যাচ্ছেন তিনি।
বাইডেন এবং পেন্টাগনের মতানৈক্য প্রকাশ্যে এল। ৯/১১ জঙ্গি হানার পর আল কায়দাকে ধ্বংস করতে আফগানিস্তানে সেনা পাঠিয়েছিল আমেরিকা।
আফগানিস্তানের খােস্তা শহরে এবার কাফু জারি করল তালিবান। কট্টরপন্থী সংগঠনের দাবি, এই শহরে দাঙ্গা এবং বিশৃঙ্খলা এড়াতেই কার্ফু জারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের কাবুল দখলের মধ্য দিয়ে তালিবান দ্বিতীয় পর্যায়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছে। তবে এবার তারা অনেকটাই পরিণত।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং জানালেন, পশ্চিমবঙ্গের দু'শাে জনের বেশি বাসিন্দা আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে আটকে পড়েছেন। তার দেশে ফেরার চেষ্টা করছেন।
আফগানিস্তানের এক গুরুদ্বারে প্রায় ২০০ শিখ আটকে রয়েছে।তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অনুরােধ জানিয়েছেন।
তালিবানদের উত্থান প্রসঙ্গে ইমরান খান জানান,এতদিন পরে আফগান মানুষরা দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে ফেললেন।কাবুল দখলের পর স্পষ্ট হয়ে যায় আফগান সরকারের ভাগ্য।