স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে বিনামূল্যে চিকিৎসার সুযােগ করে দেওয়া হল মেদিনীপুর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা কৃষ্ণা জানা নামে এক জটিল রােগাক্রান্ত মহিলার।
মমতা বলেন, রাজ্যে হাসপাতালের মান উন্নত হয়েছে। এখানে যে কোনও সরকারি হাসপাতালে গেলে মনে হবে, বিশ্বের কোনও সেরা হাসপাতালে আছি।
পড়ে গিয়ে পা ভেঙ্গে গিয়েছিল কাজলদেবীর। বিকেলের মধ্যেই বিছানায় শুয়ে থাকা অবস্থাতেই তার হাতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তুলে দেন ব্লকের জয়েন্ট বিডিও জয়সূর্য চক্রবর্তী।
স্ত্রী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি।আর্থিক অভাব।কি করে স্ত্রীর চিকিৎসা করাবেন ঠিক করতে পারছিলেন না।দু'ঘন্টায় মুশকিল আসান।সৌজন্যে মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসাথী।
চোখের আলাে-নামে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এক বিশেষ কর্মসূচি চালু করেছেন। এই প্রকল্পে বিনা পয়সায় চশমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
মঙ্গলবার সাধারণ মানুষের সঙ্গে একসঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে উপযুক্ত নথিপত্র জমা দিয়ে নিজের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড'টি নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রথম দিনেই স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম মমতার হাতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তুলে দেন।