এনআরসি এবং সিএএ-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গত পাঁচদিন ধরে ধর্ণা চলছে রানি রাসমণি রােডে।
রবিবার রানাঘাটের সভা থেকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘােষ হুংকার দেন, যারা সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করছে, আমরা ক্ষমতায় এলে তাদের জেলে ভরব, গুলি করে মারব।
নাগরিকত্ব আইন ও নাগকিপঞ্জী নিয়ে আজ বৈঠকে বসতে চলেছে বিরােধী দলগুলি। তবে ওই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিএসপি নেত্রী মায়াবতী উপস্থিত থাকবেন না।
সিএএ ও এনআরসি প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছি প্রধানমন্ত্রীর কাছে। পাশাপাশি রাজ্যের পাওনা টাকা মেটানাের দাবি জানিয়েছি। বৈঠক শেষে একথা জানান মুখ্যমন্ত্রী।
রাজভবনে মােদি-মমতার মুখােমুখি হওয়ার পরে বিকেলেও মমতার সুরে সুর মিলিয়েই ছাত্ররা স্লোগান তুলেছিল এনআরসি, এনপিআর আর সিএএ-এর বিরুদ্ধে।
বর্তমানে বিজেপির কিছু নেতা বলে চলেছেন, অনলাইনে ফর্ম ফিল অ্যাপের মাধ্যমে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
বনধ নিয়ে বাংলার সিপিএম'কে তীব্র ভৎসনা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বনধের ইস্যর প্রতি তৃণমূলের সমর্থন থাকলেও সিপিএমের বনধের সস্তা রাজনীতিকে সমর্থন করেন না মমতা।
জেএনইউ'র হামলাকে পূর্বপরিকল্পিত বলেই কপিল মুনি আশ্রম চত্বরে মন্তব্য করেন মমতা। দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তােলেন তিনি।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ঢুকে পড়ুয়াদের নির্মমভাবে মারধাের করে মুখােশধারী দুষ্কৃতিদল।
অর্জুন সিংয়ের নেতৃত্বে ঝাড়খন্ড, বিহার থেকে গুণ্ডা নিয়ে আসা হয়েছিল। যার ফলে মানুষ ভয় পেয়েছিল।