ঘরে উঠলাে শ্রমের ফসল। বিহারের বিধানসভা নির্বাচনে অপ্রত্যাশিত ভালাে ফল করলাে বামেরা। গড় আড়াই দশকে এমন উত্থান দেখা যায়নি।
বিহার বিধানসভা নির্বাচনে কার্যত ভরাডুবি হয়েছিল বামেদের। ২০১৫ সালে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআই (এমএল) পেয়েছিল তিনটি আসন।
শেষ দফার নির্বাচনের মধ্যে মৃত্যু হল বিহারের মধুবনীর নির্দল প্রার্থী নিরজ কুমার ঝায়ের। করােনা আক্রান্ত হয়ে পাটনা এমসে ভর্তি ছিলেন।সকালেই তাঁর মৃত্যু হয়।
বিহার বিধানসভা নির্বাচন চলাকালীন মােদি নির্বাচনীবিধি ভঙ্গ করেছেন এই অভিযােগে সিপিআই বিধায়ক বিনয় বিশ্বম নির্বাচন কমিশনকে লিখিত অভিযােগ দায়ের করলেন।
মােদি বলেন,বছর তিনেক আগে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনেও সাধারণ মানুষের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন দুই যুবরাজ।উত্তরপ্রদেশের মানুষ তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিল
যুব সমাজকে প্রাধান্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি ও নীতিশ কুমারের খামতিকেই দায়ী করলেন। এজন্য তারা কেউই যুবসমাজের কর্মসংস্থান করে উঠতে পারছেন না।
পাটনা নীতীশের সরকার ফের ক্ষমতায় এলে বিপুল কর্মসংস্থানের আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি বিহারবাসীকে দেওয়া হয়েছে বিনামুল্যে করােনার টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি
আগেই পড়শি রাজ্য বিহারে মদ বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হয়েছে।তা সত্ত্বেও চোরাপথে বিক্রি হচ্ছিল মদ।বিধানসভা ভােটের আগে তাতে নিয়ন্ত্রণ আনতে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে
নির্বাচন কমিশনের নিয়ম মেনে দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে থাকা অপরাধের তালিকা প্রকাশ করতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলি। এতেই প্রার্থী তালিকায় মাফিয়া'র ছড়াছড়ির বিষয়টি সামনে এসেছে।
সাংবাদিক বৈঠকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার জানান, এবার বিহার বিধানসভা নির্বাচনে জনতা দল ইউনাইটেড (জেডিইউ) লড়বে ১২২ টি আসনে