একগুচ্ছ আনকোরা নতুন মুখ এনে মন্ত্রিসভায় চমক লাগিয়েছিলেন।এবার মন্ত্রক বণ্টনেও সেই চমক বজায় রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদি।
সপ্তম দফা নির্বাচন শেষে বিভিন্ন সংবাদ চ্যানেলে এক্সিট পােলের ফল পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে আলােড়ন ফেলে দিয়েছে।
কিছু বিক্ষিপ্ত অশান্তির ঘটনা ছাড়া সােমবার চতুর্থ দফার নির্বাচন মােটের উপর শান্তিতেই হয়েছে। প্রিসাইডিং অফিসারকে ফোনে বাবুলের হুমকি, দুবরাজপুরে আধা সেনা জওয়ানদের গুলি এবং বােমাবাজি ছাড়া তেমন কোনও বড় ঘটনা ঘটেনি বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে।
সোমবার সারা ভারতবর্ষে চতুর্থ দফার ভোট গ্রহন চলছে। পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসন সহ আরও আট রাজ্য মিলিয়ে ৬৩ টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহন শুরু হয়ে গেছে, যার মধ্যে রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ আসনটিও।
রাজনীতির আসরে মোদি ও মমতা দুজনেই দুজনকেই মিষ্টিমুখ করান। যেমন ভোটের প্রচারে এসে নরেন্দ্র মোদি তৃণমূল নেত্রীর 'দোনো হাত মে লাড্ডু' তুলে দেন। আবার তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বাংলার ভোটে 'রসগোল্লা' খাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন বিজেপিকে। কিন্তু তো রাজনীতির বহিরঙ্গের খাদ্য খাদকের বৈরিতা। কিন্তু অন্তরঙ্গে মোদি মমতার সম্পর্কে যে ছিল এমন আন্তরিকতা, তা কে জানত।
আসানসোলের জনসভায় ২৩ এপ্রিল বাবুল সুপ্রিয়র হয়ে জনসভা করতে এসে নরেন্দ্র মোদি প্রশ্ন করলেন জনতাকে, আর ঠিক একমাস পর কী হবে? ফির এক বার...? জনতা ফিরিয়ে উত্তর দিল 'মোদি সরকার...'।
ভোটার খুন, ইভিএম বিভ্রাট, বোমাবাজি সহ একাধিক বিক্ষিপ্ত অশান্তির ঘটনার কথা বাদ দিলে মঙ্গলবার তৃতীয় দফার নির্বাচন মোটামুটি শান্তিতেই হয়েছে।