বাতাসে এখনও পুজোর গন্ধ। আকাশে শরতের মেঘ থাকলেও বিসর্জনের বিদায় বাঁশি বেজে গিয়েছে। শুক্রবারই বিসর্জনের শেষ দিন ধার্য করেছে প্রশাসন।
দুর্গাপুজোর ভাসান নিয়ে সংশয় তৈরি হল কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল মিশন ফর ক্লিন গঙ্গার (এনএমসিজি) পত্রাঘাতে।
বাঙালীর সব থেকে বড় উৎসবের উল্লাস শুরু। বারােয়ারি পুজোগুলিতে বােধনের আগেই উদ্বোধন শেষ। নাহলে জনজোয়ার সামাল দেওয়া যাবে কিভাবে?
দৈনিক স্টেটসম্যান এবং জি অ্যান্ড জি প্রােডাকশন দ্য ইভেন্ট প্ল্যানার আয়ােজিত 'শারদ সম্মান ২০১৯'।
তৃতীয়া বা চতুর্থীর ভিড়ের সিংহভাগ মানুষই শহরাঞ্চলের। আর ষষ্ঠী থেকে নবমীর ভিড় দখল করে নেয় শহরতলির দর্শনার্থীরা।
এদিকে ডিভিসি জল ছাড়ার জন্য রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। ডিভিসি'র ছাড়া জল ইতিমধ্যেই উদয়নারায়ণপুরে ঢুকে পড়েছে।
পুরুলিয়া শহরে পারিবারিক পুজো খুব বেশি নেই। তবে তার মধ্যেই চ্যাটার্জি বাড়ির পুজো আজও গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন রীতি মেনে করা হয় একচালার প্রতিমা ও পুজো।
পুজো কমিটির সুত্রে আরও খবর এবছর তারা যে ভাবনা ভেবেছে তার নাম দেওয়া হয়েছে খিড়কি থেকে সিংহদুয়ার।
পুজোর আগে খামখেয়ালি বৃষ্টিকে থােড়াই কেয়ার করে হুজুগে বাঙালি। পুজোর মরসুমে শেষ রবিবার চুটিয়ে বাজার লুটে নিতে শহরমুখি মানুষ। খুশির হাওয়া দোকানিদের মুখেও।
দুর্গা থেকে কালী সৃষ্টির কাহিনী তুলে ধরে সীমান্তের পূজোর নজর কাড়বে হিলির বিপ্লবী সংঘ।