আমজনতার অগোচরেই স্বাস্থ্যক্ষেত্রে জিএসটি’র বোঝা ১২ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়ে গেল ১৮ শতাংশ। এবার তার সঙ্গে জুড়ছে আরও কিছু জটিল হিসাব।
পোশাকের উপর বর্ধিত পণ্য পরিষেবা কর চাপানোর তীব্র প্রতিবাদ করেছেন তিনি। অমিতের দাবি, কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে দেড় কোটি মানুষ কাজ হারাবেন।
আগামী বছর থেকেই জামাকাপড়, টেক্সটাইল ও জুতো হয়ে উঠতে চলেছে আরও মহার্ঘ্য, বাড়বে দাম। ফলে ফের চাপ বাড়ছে মধ্যবিত্তের পকেটে।
সাংসদ সৌগত রায় অভিযােগ করেন,বিজেপির জন্যই দেশে অগ্নিমূল্য পেট্রোপণ্য,রান্নার গ্যাস।এর জবাব দিতে গিয়ে মূল্যবৃদ্ধির জন্য তৃণমূলকেই দায়ী করলেন সুকান্তবাবু।
করােনা অতিমারির মত পরিস্থিতিতে রাজ্যের অর্থনীতির বেহাল দশাকে সামনে রেখে কেন্দ্রের কাছে বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা চেয়ে নির্মলা সীতারমনকে চিঠি দিলেন অমিত মিত্র।
রাজ্যে চাহিদা অনুযায়ী অক্সিজেন তৈরি হলেও তা চলে যাচ্ছে ভিন রাজ্যে। করােনা ভ্যাক্সিন সরবরাহ করা নিয়েও প্রধানমন্ত্রী কে আগেই চিঠি পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী ।
বাড়ি বা অফিসে খাবারের অর্ডার দেওয়ার ক্ষেত্রে জিএসটি'র পরিমাণ ১৮ থেকে কমিয়ে পাঁচ শতাংশ করার দাবি উঠেছে।
দিল্লির বুধবিহার এলাকায় অভিযান চালায় জিএসটির আধিকারিকরা। সংস্থার মালিককে গ্রেফতার করার সঙ্গে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর গুটকা ও তামাকজাত পণ্য।
উৎসবের মরশুমে সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য বেড়ানাে বা দশ দিনের ছুটি বিক্রি অথবা কেনাকাটার খরচের জন্য বিশেষ ভাউচার দেবে কেন্দ্র।
হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ওপর ১৮ শতাংশ জিএসটি চাপালো কেন্দ্রীয় সরকার। গোয়ায় জিএসটি অথরিটি অব অ্যাডভান্সড রুলিং-এর বেঞ্চ এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।