বাচ্চাদের জন্য টিকায় অনুমোদন দিল কেন্দ্রের প্যানেল। ছোটদের জন্য ভ্যাকসিন কতটা নিরাপদ সে নিয়ে এতদিন পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছিল।
আক্রান্তের সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। কিন্তু দেশের করোনা পরিসংখ্যান যেন কিছুতেই স্বস্তি নিঃশ্বাস ফেলতে দিচ্ছে না স্বাস্থ্যমন্ত্রককে।
আজ সােমবার গােটা শহরেই বন্ধ থাকছে কোভ্যাক্সিন টিকা দেওয়ার কেন্দ্র গুলি। রবিবার কলকাতা পুরসভার তরফে নােটিশ দিয়ে এমনটাই জানানাে হয়েছে।
কোভ্যাক্সিন, কোভিশিল্ড, স্পুৎনিক-ভি’র পর জাইডাস ক্যাডিলার 'জাইকোভ-ডি' চতুর্থ টিকা হিসেবে ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার ছাড়পত্র পেতে চলেছে।
ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত দেশে কত সংখ্যক ভ্যাকসিন মজুত রয়েছে তা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে এবিষয়ে হলফনামা পেশ করা হয় সুপ্রিম কোর্টে।
বাংলায় ১৫৫৩ জনের ভিওসি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৩৯৭ জনের ডেল্টা স্ট্রেন ভাইরাস পাওয়া গেছে।
পুণের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়ােটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন--দুটোই কেন্দ্রের কাছ থেকে আসছে রাজ্যগুলির কাছে।
মাত্র পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে সুনীলা দেবী কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিনের একটি করে ডােজ পেয়েছেন। বিহারের পাটনার পুনপুনের এক গ্রামে এমনই ঘটনা ঘটেছে।
২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ভারত বায়ােটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন কতটা কাজে লাগে, তার জন্য ট্রায়াল শুরু হয়েছে।
বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছিল একই টিকা প্রথম বার নেওয়ার পর দ্বিতীয়বার অন্য টিকা নেওয়া হলে রােগ প্রতিরােধ আরও বাড়ে।