অনড় মনোভাব দেখানোর পরও আন্দোলনের চাপে তিন কৃষি আইন নিয়ে পিছু হঠল নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার।আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা হতেই প্রতিক্রিয়া দিয়েছে সিপিএম।
ট্রাক্টর মিছিলের পর এবার সংসদ অভিযান। তবে সাধারণতন্ত্র দিবসের গণ্ডগােল থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার পায়ে হেঁটে অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সংযুক্ত কিষাণ মাের্চার নেতারা।
কেন্দ্রীয় সরকারের জন বিরােধী কৃষি বিলের বিরুদ্ধে ও তৃণমূল কর্মীকে মারধরের ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে এক মিছিল ও পথ সভা করল তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
প্রতিবাদের রাস্তায় হেঁটেই এবার দেশের নামজাদা ব্যবসায়ী গৌতম আদানি থকে শুরু করে মুকেশ আম্বানির যাবতীয় পরিষেবা বর্জনের ডাক দিলেন কৃষকরা।
কৃষি বিল প্রত্যাহারের দাবিতে বুধবার শহর বর্ধমানে আন্দোলনে জেলা যুব কংগ্রেস।বিজয় তােরণের সামনে 'কৃষক বাঁচাও-দেশবাঁচাও' এই কর্মসূচিতে চলে অবস্থান বিক্ষোভ।
আজ বৃহস্পতিবারের বৈঠকই মােদি সরকারের কাছে শেষ সুযােগ জানিয়ে দিল প্রতিবাদী কৃষক সংগঠন। সােমবার কেন্দ্রের সঙ্গে কৃষকদের প্রথম বৈঠক ব্যর্থই হয়েছিল।
পূর্বপ্রস্তুতি ছিলই। দিল্লির দিকে এগােতেই কৃষকদের উপর কাঁদানে গ্যাস, জলকামান ছুড়ে রােখার চেষ্টা করল পুলিশ-সিআরপিএফ।
আগামী ২৬ তারিখ সাধারণ ধর্মঘটকে সফল করার আহ্বানও জানানাে হয়। মােট তিরিশ দফা দাবী নিয়ে পুরুলিয়া শহরে মিছিল ও জনসভা করল বামফ্রন্ট।
২০১১ সালের পর এই প্রথম এত বড় ধরনের মিছিল করল সিপিএম। এর আগে হাতেগােনা কয়েকজন’কে নিয়ে পার্টি অফিস খুলে বসে ছিল সিপিএম নেতৃত্বরা।
কেন্দ্রের নয়া কৃষি আইনের বিরােধিতায় দেশের ৪৫০টিরও বেশি কৃষক সংগঠন আগামী ২৭ নভেম্বর দিল্লি অবরােধ করার হুশিয়ারি দিয়েছে।