ত্রাণবন্টনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবার বিপর্যস্ত এলাকায় ‘দুয়ারে সরকার’-এর আদলে ‘দুয়ারে ত্রাণ’ মানুষের কাছে পৌছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার।
বিরােধীদের মতাে ‘নেগেটিভ পলিটিক্স’-এর রাজনীতির পথ না ধরে উন্নয়নকেই পাখির চোখ হিসেবে তুলে ধরতে চান মমতা।
আম্ফান পৰ্বর্তী সময়ে শহর কলকাতা সহ লাগােয়া এলাকায় প্রবল বিদ্যুৎ বিভ্রাট হয়েছিল। বহুদিন ধরে গ্রাহকরা বিদ্যুত্বিহীন ছিলেন।
রাজ্যকে আম্ফানে জন্য আরও ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা সাহায্যের ঘােষণা করল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নেতৃত্বে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি।
করোনা আবহে সরকারি কাজে কিছুটা ঢিলেমি এসেছিল। উন্নয়নের কাজই হোক কিংবা আম্ফানের ক্ষতিপুরণ। করার জন্য সময় বেঁধে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সীমান্তে লাল সন্ত্রাস এবার ভয় দেখাচ্ছে রাজ্যকেও। চিনের সাইবার অ্যাটাক বিপদের মুখোমুখি হতে পারে রাজ্যের বিদ্যুৎ দফতরও।
বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা রায়দিঘি নন্দকুমার পঞ্চায়েত অফিসের সামনে ও ফ্রেজারগঞ্জ পঞ্চায়েত অফিসের কাছে আম্ফান ত্রাণ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তোলে।
করোনা ও আম্ফান পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য বুধবার সর্বদল বৈঠক ডাকা হয়েছিল নবান্ন সভাঘরে। আম্ফানের ত্রাণ এবং করোনার হ্রাস -এই দুই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
দেশের করোনা পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর ডাকা ভিডিও কনফারেন্সে মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ ইত্যাদি রাজ্যের বলার সুযোগ থাকলেও বক্তার তালিকায় নাম ছিল না বাংলার।
আম্ফান মিটতেই করোনা আবহেই ফের জমে উঠল রাজনৈতিক তরজা। মঙ্গলবার দিল্লি থেকে বিজেপির ভার্চুয়াল সভায় তৃণমূলকে একাধিক ইস্যু নিয়ে তুলোধোনা করলেন অমিত শাহ।