করোনা মোকাবিলার জন্য প্রধানমন্ত্রী লকডাউন ঘোষণার সময়ে স্পষ্ট জানিয়েছিলেন দেশে সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, দোকানপাট, উৎপাদনশীল কলকারখানা সবই বন্ধ থাকবে।
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ধ্বংসের চিহ্ন। আম্ফানের ক্ষততে এখনও প্রলেপ পড়েনি। তার মধ্যেই রাজ্যের একাধিক জেলায় ফের শুরু হয়েছে ঝড় বৃষ্টি।
বুধবার রাতে আম্ফানের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কলকাতা, দুই চব্বিশ পরগণা, হাওড়, হুগলি, দুই মেদিনীপুরসহ রাজ্যের বিস্তীর্ণ অঞ্চল।
কলকাতা শহরে আম্ফানের তাণ্ডবে পাঁচশো বছরের পুরনো পাঁচ হাজারের বেশি গাছ ভেঙে পড়েছে বলে কলকাতা পৌরসংস্থার পক্ষে জানানো হয়েছে।
চারদিন পরেও বিদ্যুৎ না পেয়ে দক্ষিণ কলকাতার বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মানুষজন ক্ষুব্ধ। মানুষজন বলছেন, যে ১৫ টি এলাকার বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক বলা হচ্ছে তা সঠিক নয়।
চতুর্থ দফা লকডাউন চলাকালীন বিমান, ট্রেন ও বাসের ক্ষেত্রে কি কি নিয়ম মেনে চলতে হবে সেই নির্দেশিকাও জারি করেছে কেন্দ্র।
৬ হাজার কোটি টাকা মাসিক আয় বন্ধ। করোনা মোকাবিলার টাকা এখনও আসেনি। ভয়ানক ক্ষতি সামলাতে ১ লক্ষ কোটি টাকা প্রয়োজন। ৬ মাস আগে বুলবুল এসেছিল সুন্দরবনে। তার আগে আয়লা।
মহামারীতে পোলিটিক্যাল ডিসট্যান্সিং বজায় ছিল। কিন্তু মহাপ্রলয়ে ঘুঁচিয়ে দিল সেই দূরত্ব।
আম্ফান বিধ্বস্ত বাংলার পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিলেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। বৃহস্পতিবার রাতে টুইট করে বাংলার প্রতি সংহতি জানান কেরলের মুখ্যমন্ত্রী।
ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের গতি ৭০ কিলোমিটার কমিয়েছে সুন্দরবন। এর জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতাও ৩ থেকে ৪ ফুট কমিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই শ্বাসমূলীয় বনটি।