পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির চেয়ারম্যান পদে মুকুল রায়ের মনােনীত হওয়াটা সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছে রাজ্যের শাসক দল।
সর্বভারতীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং মুকুলের জন্য বরাদ্দ ছিল পাশাপাশি ৮০২ এবং ৮০৩ নম্বর ঘর।
শনিবার ফের দলবদলের জল্পনা উস্কে দিয়ে উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ ফিরােজ কামাল গাজি ওরফে বাবু মাস্টার সাক্ষাৎ করলেন মুকুল রায়ের সঙ্গে।
ছেলে শুভ্রাংশুকে নিয়ে মঙ্গলবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি যান মুকুল রায়। গত রবিবারই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মা শিবানী চট্টোপাধ্যায় প্রয়াত হয়েছেন।
ভােটের আগে তৃণমূল থেকে বিজেপি’তে আসা নেতাদের ‘ট্রয়ের ঘােড়া' বলে কটাক্ষ করেছিলেন তথাগত রায়। সেই মন্তব্যের সমালােচনা করলেন দলেরই সাংসদ স্বপন দাশগুপ্ত।
তৃণমূলে ফিরে বেশ কয়েকজন বিজেপি বিধায়ককে ফোন করলেন মুকুল রায়। তৃণমূলে যােগ দেওয়ার প্রস্তাব দিলেন তাঁদের।
নির্বাচনে মুকুল জয়ী হলেও, তার মুখে কোনও হাসি ছিল না। কারণ একজন বিধায়ক হওয়াটা মুকুলের কখনও লক্ষ্য ছিল না। সেই সঙ্গে ছেলে শুভ্রাংশুর হার।
কী ধরনের শব্দবন্ধে মুকুল রায়ের তৃণমূলে প্রত্যাবর্তনকে অভিহিত করা হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোরদার জল্পনা শুরু হয়ে যায় শুক্রবার বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে।
সল্টলেকের বাসভবনে বিজেপি বিধায়ক তথা বিজেপির অন্যতম শীর্ষনেতা মুকুল রায় তাঁর অনুগামীদের নিয়ে বৈঠক করছেন।
আমাকে কেউ বৈঠকের বিষয়ে জানাননি। আমি এখন এ সবের মধ্যে নেই। নিজের যন্ত্রণায় জ্বলছি। 'প্রসঙ্গত গুরুতর অসুস্থ মুকুলের স্ত্রী রয়েছে ভেন্টিলেশনে।