শেষ পর্বে নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকায় নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের কাছে অভিযােগপত্র পাঠালেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব অত্রি ভট্টাচার্য।
এরাজ্যে মূর্তি নিয়ে শুরু হল রাজনীতি। এদিন অমিত শাহ'র রােড-শাে'কে ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে। ভেঙে ফেলা হয় বিদ্যাসাগরের মুর্তি।
সােমবার বিকেলে দমদম কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী নেপালদেব ভট্টাচার্যের সমর্থনে খড়দহের রবীন্দ্রভবনের সামনে এক সভায় ঘাসফুল ও গেরুয়া শিবিরকে একযােগে বিঁধতে এমনই দাবি করলেন সীতারাম।
শেষ দফার নির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে নরেন্দ্র মােদির বিরুদ্ধে জোরালাে আক্রমণ শানালেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এক সময় বামেদের সরকার ফেলতে ব্রিগেডে যে মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়েছিলেন তৎকালীন মমতা বন্দ্যোপাধায়, এবার সেই মমতার সরকারকে ফেলতে 'মৃত্যুঘণ্টা'র প্রয়ােগ করলেন রাজ্যে বিরােধী শক্তি হিসেবে উঠে আসা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।
কংগ্রেস-সিপিএম-বিজেপির ৱাজনৈতিক অবস্থানের ব্যাখ্যা দিয়ে নিজের রাজ্যের ধারাবাহিক উন্নয়নের খবর তুলে ধরে রবিবার বিকেলে বারুইপুর রাস মাঠে যাদবপুর লােকসভার দলীয় প্রার্থী মিমি চক্রবর্তীর সমর্থনে জনসভায় তৃণমূল সুপ্রিমাে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নরেন্দ্র মােদির কড়া সমালােচনা করলেন।
শনিবার দমদমে দলীয় প্রার্থী সৌগত রায়ের সমর্থনে নির্বাচনী জনসভা থেকে উন্নয়ন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মােদিকে কটাক্ষ করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গুজরাতের মতাে ১৭টা বন্দর থাকলে বাংলায় ডায়মন্ড বানাতাম।
বিজেপি খুব জোর ১৬০ টি আসন পাবে। সে কারণে সরকার গঠন করার ক্ষমতা তাদের হাতে থাকবে না।
প্রখর গরমে সভা শেষ করে প্রায় সাড়ে চার কিলােমিটারের পদযাত্রায় এক লহমায় যাবতীয় নেতিবাচকতাকে উপড়ে ফেলে দিলেন মমতা।
ষষ্ঠ দফার নির্বাচনের আগেই দিল্লিতে নতুন সরকার গঠনের অঙ্ক জোরকদমে শুরু হয়ে গেল। আর সেই অঙ্ক কষার প্রথম ধাপের সাক্ষী থাকল খড়গপুরের তালবাগিচা হাইস্কুলের মাঠ।