শুক্রবার নবান্ন থেকে স্বরাষ্ট্র এবং পার্বত্য বিষয়ক দফতরের মুখ্য সচিব যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন, সেখানেই প্রকাশিত হল জিটিএ ভোট প্রক্রিয়ার দিনক্ষণ।
আমজনতাকে সংকটের মুখে ঠেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠল যোগী সরকারের বিরুদ্ধে। বিনামূল্যের রেশন তো দূর, ঢালাও রেশন কার্ড বাতিলের ঘোষণা করল সে রাজ্যের সরকার।
১ ফেব্রুয়ারি হবে ভোট। তার মধ্যে রয়েছে দমদম ও শ্রীরামপুরের একটি করে বুথ। প্রথমটি হলো দক্ষিণ দমদম পুরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে।
উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ আজ বৃহস্পতিবার। প্রথম দফায় রাজ্যের ১১ জেলার ৫৮ আসনে ভোটগ্রহণ করা হবে।
রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য রবিবারই জানিয়েছিলেন, 'আমরা প্রথম থেকেই দাবি করছি সব পুরসভা এবং পুরনিগমের ভোট একদিনেই হোক।'
গোয়ার প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরো ও চার্চিল আলেমাওকে টিকিট দিয়ে প্রার্থী তালিকায় চমক দিল তৃণমূল কংগ্রেস।
রাজ্য নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে, রাজ্যের চার পুরনিগমের ভোট পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বস্তুত, নির্বাচন পিছনো নিয়ে হাইকোর্টে মামলাও করেছিল রাজ্য বিজেপি।
করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে টালমাটাল গোটা দেশ। দৈনিক সংক্রমণ দেড় লক্ষের দোরগোড়ায়। এমন পরিস্থিতিতে পাঁচ রাজ্যের ভোটের ঘণ্টা বাজিয়ে দিল জতীয় নির্বাচন কমিশন।
চারটি পুর নিগমের নির্বাচন, যা রাজ্য নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে তা হবেই, যতই করোনা গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হোক না কেন। কারণ এই ভোট ক্ষমতা দখলের লড়াই।
অবশেষে বৃহস্পতিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র জানিয়ে দিলেন, নির্বাচন পিছোচ্ছে না। করোনা বিধি মেনে সঠিক সময়েই ভোট হবে যোগীরাজ্যে।