রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য রবিবারই জানিয়েছিলেন, 'আমরা প্রথম থেকেই দাবি করছি সব পুরসভা এবং পুরনিগমের ভোট একদিনেই হোক।'
গোয়ার প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরো ও চার্চিল আলেমাওকে টিকিট দিয়ে প্রার্থী তালিকায় চমক দিল তৃণমূল কংগ্রেস।
রাজ্য নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে, রাজ্যের চার পুরনিগমের ভোট পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বস্তুত, নির্বাচন পিছনো নিয়ে হাইকোর্টে মামলাও করেছিল রাজ্য বিজেপি।
করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে টালমাটাল গোটা দেশ। দৈনিক সংক্রমণ দেড় লক্ষের দোরগোড়ায়। এমন পরিস্থিতিতে পাঁচ রাজ্যের ভোটের ঘণ্টা বাজিয়ে দিল জতীয় নির্বাচন কমিশন।
চারটি পুর নিগমের নির্বাচন, যা রাজ্য নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে তা হবেই, যতই করোনা গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হোক না কেন। কারণ এই ভোট ক্ষমতা দখলের লড়াই।
অবশেষে বৃহস্পতিবার মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র জানিয়ে দিলেন, নির্বাচন পিছোচ্ছে না। করোনা বিধি মেনে সঠিক সময়েই ভোট হবে যোগীরাজ্যে।
দলীয় নেতাদের এভাবে ‘হেনস্তা’ করা নিয়ে সরব হয়েছেন অখিলেশ যাদব। তার বক্তব্য, ভোট আসছে। এখন এমন অনেক কিছুই হবে। আয়কর বিভাগ আসবে, ইডি আসবে, সিবিআই আসবে।
কার্যত শয্যাশায়ী রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।মীরা ভট্টাচার্য জানান, রাজনীতি সম্পর্কে নিয়মিত খবর রাখেন তিনি।প্রতিদিন খবরের কাগজ পড়ে শোনাতে হয় তাকে।
পুরভোটের জন্য তৈরি কলকাতা।প্রস্তুত রাজ্য নির্বাচন কমিশন।রাজ্য প্রশাসনের সাহায্যও রয়েছে।বিষয়টি নিয়ে ভোটারদের চিন্তা—ভোট পরিপূর্ণ হবে তো? হবে তো অবধি?
মমতা ক্রমেই সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপি বিরোধিতার প্রধান মুখ হয়ে উঠছেন।এই প্রবণতার বিরুদ্ধেই কংগ্রেস এদিন শক্তিপ্রদর্শন করবে বলে পর্যবেক্ষকদের ধারণা।