এদিকে ডিভিসি জল ছাড়ার জন্য রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। ডিভিসি'র ছাড়া জল ইতিমধ্যেই উদয়নারায়ণপুরে ঢুকে পড়েছে।
সারা দেশব্যাপী বৃষ্টির প্রথম চারদিনে মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় ১২০ ছুঁয়েছে। এর মধ্যে বিহার ও উত্তরপ্রদেশেই মৃতের সংখ্যাই সর্বাধিক।
পুজোর আগে খামখেয়ালি বৃষ্টিকে থােড়াই কেয়ার করে হুজুগে বাঙালি। পুজোর মরসুমে শেষ রবিবার চুটিয়ে বাজার লুটে নিতে শহরমুখি মানুষ। খুশির হাওয়া দোকানিদের মুখেও।
রাতে প্রবল বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়ল মুম্বইয়ের বেশ কিছু এলাকা। মায়ানগরীতে আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।
দিনের শুরুতে রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ দেখে বােঝার উপায় ছিল না দুপুরে ঠিক কি ঘটতে চলেছে।
২০১৮ সালেই ১০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় বন্যার শিকার হয়েছিল কেরল। ১৬ আগস্ট থেকে অবিশ্রান্ত বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে রাজ্য, মরা গিয়েছিলেন ৪৮৩ জন।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে উত্তর পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে চলেছে। যার জেরে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে।
দেশের কয়েকটি রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হচ্ছে। প্রবল বৃষ্টির জেরে রাজ্যগুলিতে তৈরি হয়েছে এই পরিস্থিতি।
২৫টি জেলা বন্যায় সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । দশ হাজারের বেশি পরিবার জলবন্দি রয়েছে বেশ কয়েকদিন ধরে।
শনিবার সকাল থেকে বৃষ্টি না থাকলেও বিকেল থেকে আবার বৃষ্টি শুরু হয় উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে। আকাশে বর্যার মেঘ পুরােমাত্রায় রয়েছে।