গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বেঙ্গালুরুতে গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা সম্পূর্ণভাবে পূর্বপরিকল্পিত বলে জানিয়েছেন কর্ণাটকের মন্ত্রী সি টি রাতি।
প্রিয়াঙ্কা-রাহুলের তৎপরতায় রাজস্থান কংগ্রেসের সংসার টিকে যাওয়া নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরও গেহলট সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনতে চলেছে বিজেপি।
সঙ্ঘ পরিবারের যে তিনটি কোর ইস্যু ছিল তার মধ্যে দুটি পূরণ হয়ে গিয়েছে। অযোধ্যায় নির্মাণ হচ্ছে রামমন্দির। অন্যদিকে কাশ্মীরে অবলুপ্ত হয়েছে ৩৭০ ধারা।
ভূমিপুজোর দিন সকালে টুইট বার্তায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী লেখেন হিন্দু-মুসলিম-শিখ-খ্রিস্টান একে অপরের ভাই ভাই। আমার ভারত মহান। মহান আমাদের হিন্দুস্তান।
রামমন্দিরের ভূমিপুজোর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাননি লালকৃষ্ণ আদবানি। তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছিল। বিজেপির একটি অংশে ক্ষোভও তৈরি হয়েছিল।
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পাও করোনা পজিটিভ। তিনিও নিজেই অমিত শাহের মতোই তাঁর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর ট্যুইট করে জানিয়েছেন।
রামমন্দিরের ভূমিপুজো অনুষ্ঠানে এআইএমআইএম-এর প্রধান আসাউদ্দিন ওয়েইসিকে আমন্ত্রণ জানালেন তেলেঙ্গানার বিজেপি'র মুখপাত্র কৃষ্ণ সাগর রাও।
কাল, তিন আগস্ট শুরু হবে মহাযজ্ঞ। তারপর ৫ আগস্ট মন্দিরের ভূমিপূজনে অযোধ্যায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রায় ১৫০ জন ভিআইপি উপস্থিত থাকবেন ভিত পুজোর অনুষ্ঠানে।
'রাম শিবিরে' নতুন পুরনো সদস্যদের মদ্যে রাজনীতির লক্ষ্মণরেখা টানছে। কারণ খুঁজতে প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
তিনি চান বিধানসভার অধিবেশন সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে। কিন্তু রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের এই প্রস্তাবে সায় দেননি এখনও রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র।