বৃহস্পতিবার অবশেষে মুখ খুললেন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা এবং বর্তমানে দলে কোণঠাসা একদা বিজেপি রাজনীতির 'লৌহমানব' লালকৃষ্ণ আদবানি।
বাংলার ব্রিগেডে এসে পরিবারতন্ত্রের রাজনীতিতে কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস উভয়কেই নিশানা করে ঢিলে দুই পাখি মারতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
নির্বাচনী বিধি কার্যকর হওয়ার পর নমো টিভির উদ্বোধন কীভাবে হল তাই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে নির্বাচন কমিশন।
নতুন বিতর্কের জন্ম দিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লা
জিতে ক্ষমতায় এলে করে দেখানোর দায় যেখানে নেই, সেখানে নির্বাচনী যুদ্ধের আসরটা হয়ে দাঁড়ায় প্রতিশ্রুতি বনাম প্রতিশ্রুতির লড়াই।
বিহারের জমুইয়ে মঙ্গলবার ভোটপ্রচারে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক জনসভায় বলেন, কংগ্রেস যেখানে ৭০ বছরে তাদের কাজ সম্পূর্ণ করতে পারেনি, সেখানে আমি পাঁচ বছরে কীভাবে আমার সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করব? তাই আমাকে আপনারা আরও পাঁচ বছর সময় দিন যাতে আমি আমার প্রতিশ্রুতিগুলি পালন করতে পারি।
বিগত দিনে মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস এবং এনসিপির যে সরকার চলত তাকে কুম্ভকর্ণের সঙ্গে তুলনা করে মোদি বলেন, সেচ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়। দুই সঙ্গী ছ'মাস ধরে ঘুমিয়ে থাকে। তারপর উঠে মানুষের অর্থ লুঠ করে।
এবার ভারতীয় জনতা পার্টি নিয়ে নিল আস্ত একটা টেলিভিশন চ্যানেল
চৌকিদার একটা ভাবনা। গোটা দেশ ঐক্যবদ্ধ হলে কেউ তাকে লুটতে পারবে না। দিল্লিতে আজ ম্যায় ভি চৌকিদার সম্মেলনে এই কথা বলেন নরেন্দ্র মোদি।
দেশে লোকসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গেছে, শাসক থেকে বিরোধী প্রত্যেকেই নিজেদের মতো করে মসনদ দখলের লক্ষ্যে প্রচার চালাচ্ছে। দুর্নীতি থেকে কেলেঙ্কারি, ঋণ মুকুব থেকে শিল্পপতিদের আড়াল করা - শাসক ও বিরোধীকে একে অপরকে নানা প্রশ্নে বিঁধতে ছিটেফোটা জায়গাও বাদ রাখছে না।